Tha Real Father

Season #Tha Real Fathet Episode #1
Synopsis: যে বাবা ছোট্ট থেকে কষ্ট করে ছেলেদের বড় করে নিজে প্রতিষ্ঠিত হয়ে, ছেলেদেরও মানুষের মত মানুষ করে ছেলেদের মাথা মাথা উচু করেছেন,যে ছেলেরা বাবার চোখের উপর কথা বলতে পারতেন না,আজ সেই ছেলেরা বাবাকে মারবার জন্য সিংস্র প্রাণী হয়ে উঠেছেন,� ুধু তাই নয়,যে বাবা নিজের সম্মানের জন্য নিজের ভালোবাসাকে অবগ্রহন করে সবার ভালোর জন্য অন্য মেয়েকে বিয়ে করে তার ভালোবাসাকে প্রতিঘাত করলেন।
Genre: Action
Original Story by: Tha Real Father
Year:
2022
108 Views


বাবা নামটা দুই অক্ষরের হলেও এর অর্থ অনেক বড়,এর কোনো মূল্য নেই, এক কথায় অমূল্য। বাবার হাত লোহার মত,বাবা এমন একটা জিনিস যার ভিতর কোনো কষ্ট বলতে কিছু নাই,ছেলে মেয়ে যদি হাজারো অপরাধ করে, বাবা মায়ের কাছে একটাই �

াস্তি সেটা হলো খমা।দেখবেন পরিবারের কেউ কোনো বিপদে পড়লে আগে বাবা  এসে ঠেকাই,বাবা যদি হাজারো কষ্টের ভিতর থাকে, পরিবারকে বুঝতে দেয়না সে অনেক কষ্টে আছে,কোনো বাবাই চাইনা তার ছেলে মেয়ে না খেয়ে দিন কাটাক,বাবা মা সব সময় চাই তার ছেলে মেয়ে আর দ�

টা ছেলে মেয়ের মত জীবন জাপন করুক,তাই আমি আজ এমনই একটি কাহিনি আপনাদের সামনে তুলে ধরতে চাই,এবং এই কাহিনিটির নাম,দ্যা - রিয়েল ফাদার,tha real father)

(রূদ্রনীল চৌধুরী নাম �

ুনলেই এলাকার বিড়াল কুকুর এক ঘাটে জল খায়,এই রূদ্রনীল চৌধুরী হলেন একজন সফল মানুষ, অনেক লড়াই করে সে আজ বড় বিজনেস ম্যান,RR মাইক্রো গাড়ির গ্যারেজ,RR কোলকাতা ভার্সিটি, RR  বিদে�

ি যৌথ সপ্টার কম্পানি,RR বৃদ্ধা�

্রম,  RR পো�

াক মিল,RR হাসপাতাল, এসব নিজে কষ্ট করে সৎ পথে সফল হওয়া এক সেলিব্রিটি, এই রূদ্রনীল চৌধুরীর এক মেয়ে ও দুই ছেলে, ছেলেরা বাবার জান ছিলো। বাবাকে সব সময় দুই ছেলে ভয় পেতো, কখনো বাবার সামনে মাথা উচু করে কথা বলত না,এই রূদ্রনীলের এক মাত্র �

ত্রু বীরপ্রতাপ, এমন কোনো দুই নম্বরই কাজ ছিলো না, এই বীরপ্রতাপ করত না,যে এলাকায় বীরপ্রতাপ থাকত সেই এলাকার নাম ভবানিপুর,এই এলাকার লোক বীরপ্রতাপকে ভয় ও সম্মান করত,কারন স্কুল, কলেজ, হাসপাতাল, সব এই দুই নম্বর টাকা দিয়ে করা,এবং বীরপ্রতাপ মানুষ নামে একটা রাক্ষস। এই বীরপ্রতাপের ভয়ে পুরো স্টেজ কাপতো,বীরপ্রতাপের বাড়ির সামনে দিয়ে যেতে এলাকার লোক ভয় পেতো,গত ৩২ বছরের �

ত্রুতা বীরপ্রতাপ ও রূদ্রনীলের মধ্যে, রূদ্রনীলের এক প্রেমিকা ছিলো তার নাম ছিলো রুকমনি পারবারিক সমস্যায় তাদের ভালোবাসায় বেঘাত ঘটে,এবং রূদ্রনীল বিয়ে করে সুসমিতা নামে এক মেয়ে কে,রুকমনি ও রূদ্রনীলের ভালোবাসা হ্যাতোটাই মজবুত অব�

েষে সেই ভালোবাসেকে ফিরে পাই,রূদ্রনীলের দুই ছেলেদের নাম, বড় ছেলের নাম অজয়,আর ছোট ছেলের নাম সুজয়,এবং মেয়ের নাম পুষ্পবতী, ছেলেরা রূদ্রনীলের চোখের মনি ছিলো,অনেক কষ্টের মধ্যে দিয়ে ছেলেদের বড় করেছে,কিন্তু এই বাপ ছেলেদের মধ্যে এক সময় হ্যাতোটাই �

ত্রুতা সৃষ্টি হয় যে কি না, বাবাকে মারতে দিধা বোদ করে না, আজ কেনো বাবা বৃদ্ধা�

্রমে থাকে, কি হয়েছিলো বাবা ছেলেদের মধ্যে, যে ছেলেরা বাবাকে মারতে দিধাবোদ করে না,যে রূদ্রনীল চৌধুরীর হ্যাতো সম্পত্তি, যে রূদ্রনীল চৌধুরীর ছেলেদের  সবার সামনে সম্মান ও মাথা উচু করতে �

িখিয়েছে, আজ সেই ছেলেদের জন্য বৃদ্ধা�

্রমে,এসব জানতে হলে আমাদের সাথে থাকতে হবে,আসুন দেখি নেয় কি হয়েছিলে বাপ ছেলেদের মধ্যে) 

র্টঃ০,স্থান অন্ধকার ঘর,সময় দুপুর,চরিত্রে চারজন(অজয়,সুজয়,রূদ্রনীল,ভিমা,সহ গুনডা দল)

(একটা অন্ধকার ঘরে দুই ভাইকে কারা চিয়ারের সাথে বেধে রেখেছে, আলো লিবছে আর জলছে,এবং অজয় আর সুজয় চিতকার করছে ছোটার জন্য কিন্তু কেউ কোনো সাড়া দিচ্ছে না,)

অজয়ঃ আমাদের ছেড়ে দে বলছি,না হলে ভালো হবে না,

সুজয়ঃ তোদের একটাকেও ছাড়ব না সময় থাকতে আমাদের খুলে দে,

অজয়ঃ আমরা জানি তোরা কার লোক,সাহস থাকে তো সামনে আয়,

সুজয়ঃ যদি মায়ের দুধ খেয়ে থাকিস তো সামনে আয় তোদের একটা একটা করে কিমা বানিয়ে নদীতে ভাসিয়ে দিবো,

(এই কথা বলার পর এক এক করে কিছু গুনডা এসে দুই ভাইকে খুব মারছে তখন হুট করে গুনডাদের লিডারের এন্ট্রি,ইনি হলেন ভিমা এমন কোনো তিন নম্বর কাজ নেই এই ভিমা করে না,অনেক খুন করেছে জেল ও খেটেছে সব বীরপ্রতাপের কথায়,কারন ভিমা বীরপ্রতাপের ডান হাত,এই ভিমার একটা দূর্বলতা আছে তার স্ত্রী, নাম দুর্গা, ভিমা একটু তারকাটা তাও �

ুধু স্ত্রীর জন্য। স্ত্রীর জন্য জান দিতেও পারে নিতেও পারে,)

ভিমাঃ কি বললি যদি মায়ের দুধ খেয়ে থাকি তাহলে সামনে আসব,নে এসেছি কি করবি রে �

ালা,হুম,হুম,

অজয়ঃহাতের বাধন খুলে দে দেখ কি করি,

ভিমাঃ না বাবা,আমার দরকার নেই।

সুজয়ঃ দুটার গুনডা তুই কি করতে পারিস,বৌয়ের আচলের নিচে �

ুয়ে থাক,�

ালা একবার হাত খুলে দেখ কি করি তোকেও কাদাবো,তোর বৌকেও কাদাবো,

ভিমাঃ কি বললি তুই,তুই,তুই আমার দূর্গাকে কাদাবি তবে রে, �

ালা,

(এই বলে ভিমা সুজয়ের বাহুতে একটা ছুরি ঢুকিয়ে দেয়,আর সুজয় চিতকার করতে থাকে,আর ভিমা হাসতে থাকে,ঠিক তখনই মারা মারি �

ুরু হয়ে গেলো,দুই ভাই খুব মারছে গুনডাদের,এই করতে করতে আবার গুনডারা দুই ভাইকে বেধে ফেলে,আর ভিমার ফোনে একটা ফোন আসে,তখন ভিমা ফোনে কথা বলে একটু হেসে ফোনটা কেটে বলছে)

ভিমাঃ বল ত কে ফোন করেছেছিলো,?তোদের খালাস করতে বলছে,

অজয়ঃ বলতে হবে না,জানি কে, তোদের বস বীরপ্রতাপকে বলে দিস,আমাদের যে জন্য আর যে আাসায় আমাদের মারছে তা কোনোদিনও সফল হবে না,আমরা বেচে থাকতে তা কখনো হতে দিবো না।

ভিমাঃ বাহ,তোর তো খুব বুদ্ধি তাহলে মারায় যা,

সুজয়ঃ হ্যাঁ রে হ্যাঁ, মারার হলে এখনই মার, না হলে পরে পচতাবি,

(এই বলার সাথে সাথে ভিমা ছুরিটা নিয়ে অজয়ের গলায় ঠেকিয়ে হাসতে লাগে,যখনই ছুরিটা গলায় টান দিবে তখনই বাবার এন্ট্রি, অর্থাৎ রূদ্রনীলের এন্ট্রি, অন্ধকার ঘরের সাটার খুলে প্রবে�

,মুখে পাকা চাপ ধাড়ি,গায়ে সাাদা পাইজামা,হাতে ঘড়ি লাল ফুল প্যান্ট, একদম হিরোর মত এন্ট্রি,তখন এক গুনডা বলছে)

গুনডাঃ কে বে,,,

রূদ্রনীলঃতোর বাপের কাছে গিয়ে �

ুনেনিস কে,,

( এই বলার সাথে খুব মারা মারি হচ্ছে, এবং দুভাইকে বাচানোর চেষ্টা করছে রূদ্রনীল,  মারামারি �

েষ পর্যয়ে যখন, তখন একটা গুনডা অজয়কে ছুরি মারতে যাবে ঠিক তখনই রূদ্রনীল ঝাপিয়ে পড়ে অজয়ের গায়ে এবং ছুরিটা এসে রূদ্রনীলের পিঠে ঢুকে যায়,আর তখন  সেই অবস্থায় মারামারি করতে থাকে,গুনডারা যখন আহত হয়ে পড়ে আছে, তখন রূদ্রনীলের �

রীর দিয়ে অনেক রক্ত ঝরেছে আর রূদ্রনীলও খুব কষ্টে  �

ুয়ে আছে, যখন দুভাই পালিয়ে যাবে ঠিক তখনই পিছনে তাকায় সুজয়, অজয়কে বলছে,)

সুজয়ঃ দাদা দেখ খুব কষ্ট পাচ্ছে চল হাসপাতালে নিয়ে যায়,

অজয়ঃ না মরতে দে, বুঝতে দে  এরকম মরার যন্ত্রণা কতটা ভয়াবহ, চল ( এই বলে দুই ভাই চলে যায়)

(ভিডিও �

র্ট,স্থান,সেই অন্ধকার ঘরের সামনে, সময় দুপুর,চরিত্রে, (একটা অটো সহ ড্রাইভার, রূদ্রনীল,ও একটা মহিলা,মহিলাটার বয়স ৫০)

( আর রূদ্রনীলের �

্বাস নিতে খুব কষ্ট হচ্ছে, ঠিক তখনই একটা অটো থেকে একটা মহিলা এসে সেই অন্ধকার ঘরে ঢুকে বাচায়)

(ভিডিও �

র্ট,স্থান, রাস্তার মাঝে, সময় দুপুর, চরিত্রে,তিন জন,( অটো সহ ড্রাইভার, রূদ্রনীল,একটা মহিলা,রূদ্রনীলের মাথা সেই মহিলাটার কোলে)

(আর রূদ্রনীলকে হাসপাতালে নিয়ে যাচ্ছে,)

(ভিডিও �

র্ট,স্থান, রাস্তার মধ্যে ,সময় বিকাল,চরিত্রে, দুইজন জন,(অজয়,সুজয়)

(দুই ভাই গাড়িতে করে আসছে,খুব রেগে আছে,�

ুনেছে একটা মহিলা রূদ্রনীলকে হাসপাতালে ভর্তি করিয়েছে, রাগের মাথায় গাড়ি হ্যাতো গতিতে চালাচ্ছে রাস্তার মানুষ অবাক হয়ে যাচ্ছে, চলে এলো হাসপাতালে,)

র্টঃ১,স্থান হাসপাতাল, সময় বিকাল,চরিত্রে চারজন,(অজয়,সুজয়,মহিলা,রূদ্রনীল)

(আই সি ইউতে আছে, মুখে অক্সিজেন দেওয়া, আর সেই মহিলা কাদছে দাড়িয়ে, কিছু সময় পর সেই দুই ভাই হাসপাতালে এসে বলেছে মহিলাকে,তখন মহিলাটি আই,সি,ইউ  এর বাইরে দরজার সামনে  বসে আছে, তখন অজয় আর সুজয় এসে বলছে মহিলাকে)

অজয়ঃ আন্টি আপনি কাজটা ঠিক করলেন না, কেনো বাচালেন �

য়তানটাকে,

( এই বলার সাথে সাথে ঠাস করে থাপ্পড় মারে অজয়কে আর অজয়ের হাত ধরে নিয়ে যায় রূদ্রনীলের কাছে,)

র্টঃ২,স্থান আই,সি,ইউ এর মধ্যে রুমের ভিতর,সময় একই,চরিত্রে,চার জন,( অজয়, সুজয়,মহিলা,রূদ্রনীল)

(যখনই অজয়কে সেই মহিলা  কিছু বলতে যাবে, ঠিক তখনই মহিলাটার হাত ধরে বসে রূদ্রনীল এবং মাথার ইসারায় মহিলাকে বলতে নিষেধ করে, তখন মহিলাটা কিছু  বলতে পারল না, আর দুভাই রাগ করে চলে গেলো)

( তখন মহিলাটা কেদে কেদে বলতে লাগলো রূদ্রনীলকে) ( মিড �

র্ট, দুইজন ফ্রেমে এক সাথে)

মহিলাঃ কেনো আজ সত্যিটা বলতে দিলে না,কেনো,?

রূদ্রনীলঃ এখনো সে সময় আসিনি তুমি ধৈর্য্য ধরো রুকমনি,

মহিলা- রুকমনিঃ আর কত, কত জ্বালা সয়বে তুমি রূদ্র,আর কত,আমি সময় মত না পৌছালে কি  হতো আজ তোমার!

রূদ্রনীলঃ আর বে�

ি দিন না,

র্টঃ৩,স্থান একটা বস্তুি ঘর,সময় বিকাল,চরিত্রে,তিনজন,(ভিমা,দূর্গা,সিংহ ছিনাও কিছু পুলি�

,)

( ওদিকে ভিমা তার বৌয়ের সাথে খুবই আনন্দে আছে, আর ভিমা তার বৌকে রান্না করে নিজে হাতে ভাত মাখিয়ে তার বৌকে খাওয়াতে লাগে ঘরের ভিতর, ঠিক তখনই ঘরের দরজা কে জানো, ঠক ঠক করতে লাগে,আর ভিমা গিয়ে দরজা খুলে দেখে পুলি�

এবং সাথে সাথে ভিমা পালানোর চেষ্টা করে আর পুলি�

ও তার পিছু করে,ভিমা একটা  বসতিতে থাকত,যখন ভিমা দৌড়াতে দৌড়াতে মেন রোডে চলে যায়, সামনে থেকে একটা পুলি�

ের গাড়ি এসে ভিমাকে ধাক্কা দেয়,

Rate this script:0.0 / 0 votes

Subrato Biswas

All Subrato Biswas scripts | Subrato Biswas Scripts

0 fans

Submitted by subrotob426 on February 12, 2023

Discuss this script with the community:

0 Comments

    Translation

    Translate and read this script in other languages:

    Select another language:

    • - Select -
    • 简体中文 (Chinese - Simplified)
    • 繁體中文 (Chinese - Traditional)
    • Español (Spanish)
    • Esperanto (Esperanto)
    • 日本語 (Japanese)
    • Português (Portuguese)
    • Deutsch (German)
    • العربية (Arabic)
    • Français (French)
    • Русский (Russian)
    • ಕನ್ನಡ (Kannada)
    • 한국어 (Korean)
    • עברית (Hebrew)
    • Gaeilge (Irish)
    • Українська (Ukrainian)
    • اردو (Urdu)
    • Magyar (Hungarian)
    • मानक हिन्दी (Hindi)
    • Indonesia (Indonesian)
    • Italiano (Italian)
    • தமிழ் (Tamil)
    • Türkçe (Turkish)
    • తెలుగు (Telugu)
    • ภาษาไทย (Thai)
    • Tiếng Việt (Vietnamese)
    • Čeština (Czech)
    • Polski (Polish)
    • Bahasa Indonesia (Indonesian)
    • Românește (Romanian)
    • Nederlands (Dutch)
    • Ελληνικά (Greek)
    • Latinum (Latin)
    • Svenska (Swedish)
    • Dansk (Danish)
    • Suomi (Finnish)
    • فارسی (Persian)
    • ייִדיש (Yiddish)
    • հայերեն (Armenian)
    • Norsk (Norwegian)
    • English (English)

    Citation

    Use the citation below to add this screenplay to your bibliography:

    Style:MLAChicagoAPA

    "Tha Real Father" Scripts.com. STANDS4 LLC, 2024. Web. 18 Nov. 2024. <https://www.scripts.com/script/tha_real_father_27024>.

    We need you!

    Help us build the largest writers community and scripts collection on the web!

    The Studio:

    ScreenWriting Tool

    Write your screenplay and focus on the story with many helpful features.


    Quiz

    Are you a screenwriting master?

    »
    What is the "midpoint" in screenwriting?
    A The climax of the screenplay
    B The halfway point where the story shifts direction
    C The beginning of the screenplay
    D The end of the screenplay