Tha Real Father Page #10

�

র্টঃ৬১,স্থান জমিদার বাড়ি,সময় রাত,চরিত্রে আটজন,(বীরবিক্রম, সহ সাতজন গুনডা)

বীরবিক্রমঃ তোরা এখানে কেনো আসছিস,

গুনডাদলঃ মালি,মালিক,আপনি যা যা বলেছিলেন আমরা সেই কাজ সম্পন্ন করেছি,

বীরবিক্রমঃসাব্বাস!!

অন্য এক গুনডা বলছেঃ বস তবে একটা সমস্যা হয়ে গিয়েছে, আসার সময় এলাকার কিছু লোক আমাদের দেখে নিয়েছে,

বীরবিক্রমঃ তাহলে কেনো এসেছিস,

গুনডারাঃ তাহলে আমরা কোথায় যাবো,আর তা ছাড়া আমাদের কিছু লোক দেখে নিয়েছে এখন কি করব,

বীরবিক্রমঃ তোরা এক কাজ কর কিছু দিনের জন্য আমারে খেতের মধ্যে থাকতে লাগ,আমি তোদের খাবার পাঠানোর চেষ্টা করব এখন যা,কেউ দেখে নিবে,

(�

ুধু �

র্ট,  অর্থাৎ - দেখানো হবে কি ভাবে খাবার নিয়ে যায়, কি ভাবে এলাকার তাদের দেখতে পাই)

( তাই প্রতি দিন এ ভাবে গুনডাদের জন্য খাবার পাঠাতো একদিন এলাকার কিছু লোক দেখতে পাই যে জমিদার বাড়ির একটা লোক খাবার নিয়ে কোথায় যাচ্ছে, তাই তার পিছু করে যায়ে দেখে তারা যারা ধানে আগুন লাগিয়েছিলো,আর তখনই তাদের এলাকার লোক ধরে আনে,)

বর্তমান............

�

র্টঃ৬২,স্থান মধুপুর বাজারের বট গাছ,সময় বিকাল,চরিত্রে নয়জন,(রূদ্রনীল,বিমলা, সাতজন গুনডা,সহ এলাকার কিছু লোক)

রূদ্রনীলঃ সবাই এদের নিয়ে চলো জমিদার বাড়ি

( তখন সবাই জমিদার বাড়ি যায়)

�

র্টঃ৬৩,স্থান জমিদারবাড়ি,সময় বিকাল,চরিত্রে অনেক( রূদ্রনীল, বিমলা,বীরবিক্রম, সাতজন গুনডা,বীরবিক্রমের পরিবার সহ কর্মচারী,এবং মধুপুর এলাকার লোক)

(,গুনডাদের দেখে বীরবিক্রম ভয় পেয়ে যায়,আর তখন সে অ�

িকার করে)

রূদ্রনীলঃ এই বীরবিক্রম বেরিয়ে আয়,আজ তোর সব কুকির্তি সবাই দেখবে,আরে তুই কি মানুষ,

বীরবিক্রমঃ এই রূদ্র মুখ সামলে কথা বল,

বিমলাঃ আরে যা যা,তোর মত তেলাপোকার সাথে কথা হুম,

রূদ্রনীলঃ ভালো করে দেখ এদের চিনতে পারিস কি না,

বীরবিক্রমঃ এরা কারা এদের আমি কখনো দেখি নাই,আমার বাড়ির সামনে এসব কি তামাসা,আরে ও এলাকার লোক একটা ছোট্ট লোকের কথা বি�

্বাস করে তোমাদের সময় বরবাদ করে না,আরে যাও যাও,

গুনডাদলঃ মালিক,মালিক,,,

বীরবিক্রমঃ কে তোদের মালিক হ্যা,কোথাকার ভিকারির দল,সবাই �

োনো আমি সত্যি বলছি এদের চিনি না,

এলাকারলোকঃ এ চলো সবাই,হ্যা,হ্যা,চলো,চলো

(যখন এলাকার লোক সহ রূদ্রনীল জমিদার বাড়ি ছেড়ে চলে যাচ্ছে তখন রূদ্রনীল পিছনে তাকিয়ে বীরবিক্রমকে ই�

ারায় বলে, কামডাউন, এতে বীরবিক্রম খুব রেগে যায় রূদ্রনীলের প্রতি কি ভাবে তার পরিবারকে �

েষ করা যায় সেই পিলান  করে)

�

র্টঃ৬৪,স্থান রূদ্রনীলদের ঘর,সময় রাত,চরিত্রে দ�

জন,(রূদ্রনীলের মা,মানিকনীল,পস্পবতী,বিধবা ঠাকুরমা,রূদ্রনীল,পাচজন গুনডা)

(রাতে �

ুয়ে আছে রূদ্রনীলের পরিবার,হুট করে ঘরের আলো লিবে যায়,আর রূদ্রনীল যেগে ওঠে,তখন রূদ্রনীল দেখতে পাই তাদের জানালা দিয়ে কিছু লোক ঘরে ঢুকছে,তাদের পিছু করে রূদ্রনীল গোপনে,গুনডারা ভেবেছে এক এক করে সবাইকে মারবে,প্রথম যায় রূদ্রনীলের বোনে রুমে, বোন ঘুমিয়ে আছে যখনই একটা গুনডা তার বোনের পেটে ছুরি মারবে ঠিক তখনই রূদ্রনীল এসে ঠেকিয়ে দেয়,সব গুনডারা চাদোর গায় দিয়ে আসছিলো,বুঝতে পারল না,বোন।  এবার তার মা বাবার রুমে, ঠিক একই ভাবে বাচায়,তারপর সেই বিধবা ঠাকুরমার ঘরে, এ ভাবে সবাইকে বাচায়,�

েষে একটা গুনডাকে খুব মারে আর তাকে বলে)

রূদ্রনীলঃ বল তোকে কে পাঠিয়েছে বল,

গুনডাঃ বলছি বলছি,,,বীরপ্রতাপ

( এই কথা �

ুনে রূদ্রনীল খুব দুঃখ পাই,আর গুনডারা পালিয়ে যায়,)

�

র্টঃ৬৫,স্থান জেল,সময় সকাল,চরিত্রে দুইজন,(রূদ্রনীল,বীরপ্রতাপ,)

(সকাল বেলা রূদ্রনীল চলে যায় জেলে,বীরপ্রতাপের সাথে দেখা করতে,)

বীরপ্রতাপঃ হুম হা,হা,হা, আমি জানতাম তুই আসবি রূদ্র!

রূদ্রনীলঃ �

ত্রুতা তো তোর পরিবারের সাথে তোর সাথে না,কেনো তুই করলি বল, তুই হ্যাতো নিচে নামতে পারিস ভাবতেও পারিনি,

বীরপ্রতাপঃ তোকেও ঠিক এই ভাবে বলেছিলাম আজ থাক,তুই �

ুনলি না,তোর জন্য এলাকার সবার সামনে আমার বাবাকে অপমান করেছে,�

ুধু তোর জন্য আমার কাকা অপমান সইতে না পেরে আত্মহত্যা করেছে,তাই আমি তোর চিরো �

ত্রু, মনে রাখিস তোকে আমি �

ান্তিতে থাকতে দিবো না,

রূদ্রনীলঃ তাহলে �

োন তুই যদি আবার আমার পরিবারের  বা এলাকার কোনো ক্ষতি করবার চেষ্টা করিস তো তোকে জেলের ভিতর যেন্ত পুতে দিবো,

( এই ভাবে অনেক ডায়লগ দিলো দুজন তারপর রূদ্রনীল চলে গেলো,)

�

র্টঃ৬৬,স্থান নদীর কূল,সময় বিকাল,চরিত্রে দুইজন,সহ কিছু গুনডা,(রূদ্রনীল,রুকমনি,সহ কিছু গুনডা)

(এদিকে রূদ্রনীল একটা নদীর কূলে বসে আছে, কিছু সময় পর রুকমনি এলো)

রূদ্রনীলঃ আচ্ছা কেনো ডেকেছ, কি এমন কথা যে  বাড়িতে বলতে পারলে না,

রুকমনিঃ বলছি, তুমি আমাকে বিয়ে করো, এখন এই মূহুর্তে,

রূদ্রনীলঃ কেনো তাড়া কিসে, ধৈর্য্য মোটে সইছে না,হুম,

( এভাবে অনেক প্রেমের কথা হলো)

রুকমনিঃ আচ্ছা আমার আসল কথাটা বলা হলো না,তাহলে �

োনো আমার পেটে,,,,,,,

( ঠিক তখনই একটা ছুরি এসে রুকমনি আর রূদ্রনীলের মাঝখান দিয়ে চলে গেলো,তখন রূদ্রনীল পিছনে তাকিয়ে দেখে কিছু গুনডা রূদ্রনীলদের পিছনে লেগেছে সেখানে খুব মারামারি হলো,)

�

র্টঃ৬৭,স্থান জমিদার বাড়ি,সময় দুপুর,চরিত্রে দুইজন, সহ জমিদার বাড়ির কর্মচারী,ও গুনডা,(বীরবিক্রম, ভবানি,সহ কিছু গুনডাও জমিদার বাড়ির কর্মচারী)

(এদিকে বীরবিক্রম খুব রেগে আছে)

গুনডাঃ বস আমাদের আর কিছু সময় দেন,

( তখনই বীরবিক্রম তাকে লাথি মারে আর বলে)

বীরবিক্রমঃ �

ালা সুয়ারের বাচ্চা, রূদ্রনীলের পরিবারকে �

েষ না করা পর্যন্ত আমার ঘুম হবে না,

�

র্টঃ৬৮,স্থান রূদ্রনীলদের বাড়ি,সময় বিকাল,চরিত্রে তিনজন সহ,রূদ্রনীলের পরিবারের সবাই,(বীরভদ্র, বিমলা,রূদ্রনীল সহ,রূদ্রনীলের পরিবার,)

( আজ রূদ্রনীলের বোনকে দেখতে আসছে,বোনকে দেখে ছেলেদের পছন্দ হয়ে গিয়েছে দুদিন পরেই বিয়ে, বিয়ের গোছগাছ চলছে,  তাই সবাই খুব আনন্দে গোজ,গাজ করছে,)

দুইদিন পর........

�

র্টঃ ৬৯,স্থান রূদ্রনীলদের বাড়ি,সময় বিকাল চরিত্রে,দুইজন(রূদ্রনীল,বিমলা,সহ বিয়ে বাড়ির অতিথি)

(আজ রাতে বিয়ে এখনো রুকমনি এলো না,সেই চিন্তায় রূদ্রনীল গাড়ি নিয়ে রুকমনিকে আনতে যাবে,রূদ্রনীল গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছে বিমলাকে বলছে তখন বিমলাও গেটের সামনে দাড়িয়ে আছে)

রূদ্রনীলঃ আচ্ছা বিমলা তুই এদিকটা সামলা আমি রুকমনিদের ওখানে যাচ্ছে,কোনো সমস্যা হলো নাকি,এখনো এলো না,

বিমলাঃ আচ্ছা একটু তাড়াতাড়ি আসবি,,,

বিমলাঃ ঠিক আছে,,,

�

র্টঃ৭০,স্থান  রূদ্রনীলদের বিয়ে বাড়ি,সময় বিকাল, চরিত্রে সাতজন, (বিমলা,রুকমনি,মানিকনীল,মানিকনীলের স্ত্রী, পুস্পবতী, রূদ্রনীল,পুরোহিত, বীরপ্রতাপ,ভবানি ও কিছু গুনডা, সহ বিয়ে বাড়ির অতিথি)

(বরজাত্রি এখনো আসিনি,   আর এদিকে বিমলা একটু কমেডি করলো, বিয়ের গেটে দাড়িয়ে লোকেদের আপ্যায়ন করছে,যে উপহার বে�

ি আনছে তাকে খুব যত্ন করছে আবার ফিতে দিয়ে পেট মাপছে)

বিমলাঃ দেখি কি নিয়ে আসছিস,এ বাবা �

ুধু কাপড় আর কিছু না,দেখি তোর পেট কত ইঞ্চি, হাট ঠিক ভাবে দাড়া।

সেই লোকঃ পাগল নাকি,

( এই ভাবে অনেক কমেডি করল,কিছু সময় পর একটা লোক বিয়ে বাড়িতে চাদর মুড়ি দিয়ে আসছে গেটে যখন বিমলা তাকে ঠেখালো,তখন বিমলার পেটে ছুরি ঢুকিয়ে দিলো আর লাথি মেরে বিয়ে মণ্ডপে রূদ্রনীলের বোনের কোলে গিয়ে পড়ল,তখন বিমলা পুস্পবতীকে বলছে,)

বিমলাঃ তোরা পালিয়ে যা,বীরপ্রতাপ এসেছে,

( এই বলার সাথে সাথে বিমলা মারা যায়, আর একে একে পরিবারের সবাইকে মেরে দিলো বীরপ্রতাপ বিয়ে বাড়িকে �

্ম�

ান  বাড়ি বানিয়ে দিয়েছে, কিছু সময় পর গাড়িতে করে রুকমনি আর রূদ্রনীল এসে দেখে এই অবস্থা, রূদ্রনীল চিতকার করে কেদে একে একে সবার কাছে যায়,   মা,বাবা,বিমলা,সবার কাছে যায়,পরিবারের সবাইকে মেরে দিলো, দেখে তার বোন বেচে আছে,তখন তার বন সব খুলে বলে,)

�

র্টঃ ৭১,স্থান জমিদার বাড়ি,সময় বিকাল,চরিত্রে  চারজন,( বীরভদ্র, সুসমিতা, রূদ্রনীল,রুকমনি,সহ মধুপুর এলাকার লোক,)

(আর এলাকার সবাই যায় জমিদার বাড়ি  ততসময় জমিদার বাড়ির সবাই পালিয়ে যায়,যায়ে দেখে জমিদার বাড়ির দরজার সামনে বৌ সেজে বসে আছে বীরপ্রতাপের বোন সুসমিতা,এলাকার লোক কোথাও পেলো না পরিবারের কেউকে, যখন এলাকার একটা লোক বলল যে সুসমিতাকে মারার কথা তখন রূদ্রনীল বলল না থাক,তাই আর তারা সুসমিতাকে মারল না,তখন সুসমিতা নিজেই বলে দিলো তার পরিবার কোথায়,)

রূদ্রনীলঃ বীরপ্রতাপ �

ালা বেরিয়ে আয়,,,

সুসমিতাঃ আমার পরিবারের সবাই পালিয়ে গিয়েছে, চিতকার করে কোনো লাভ নাই,

রূদ্রনীলঃ তাহলে তুমি পালালে না কেনো?

সুসমিতাঃ আমি আমার পরিবারের মত পালানো �

িখিনি,

বীরভদ্রঃবস একে বাচিয়ে কি লাভ, একই  ক্ষেতের মুলো,

Rate this script:0.0 / 0 votes