Tha Real Father Page #17

( এভাবে অনেক সুখ দুঃখের কথা বলল রূদ্রনীল পরিবারে সবাই বুঝতে পারলো)

�

র্টঃ১১৬,স্থান বাজার,সময় দুপুর,চরিত্রে পাচজন,(রূদ্রনীল,বীরপ্রতাপ,বীরবেতাল,অজয়,সুজয়,এলাকার লোক,পুলি�

, গুনডাদল, যে মেয়ে ধর্ষণ হয়েছিলো সেই মেয়ে ও তার মা বাবা,এবং চারজন ভন্ড )

( ওদিকে বীরপ্রতাপ জানতে পারে যে তার লোকেরা আজ রূদ্রনীলের কাছে সাহায্য চায়তে গিয়েছে তাই বাজারে সবার সামনে ভালো সাজার নাটক করে সবাই আসছে, বীরবেতাল যে মেয়েকে ধর্ষণ করেছিলো তার পরিবারও এসেছে পুলি�

ও এসেছে,সেখানে এক পাসে বসে আছে রূদ্রনীলের দলের লোক,ও অন্য দিকে দাড়িয়ে আছে বীরপ্রতাপ ও বীরবেতাল দল, রূদ্রনীল ও তার ছেলেরা বসে আছে অন্য দিকে বীরপ্রতাপ দাড়িয়ে কাদছে আর অভিনয় করছে,ওদিকে বীরবেতাল রূদ্রনীলদের দিকে তাকিয়ে খুব রাগছে)

বীরপ্রতাপঃ আমার ভাইপো যে অপরাধ করছে আমি জানি তার কোনো খমা হয় না,কিন্তু এটা তোমরা জানো যে আমার ভাইপো এই নোংড়া কাজ করছে,আসলে আমার ভাইপো ছিলোই না,এরা ছিলো এরা,

( তখন চারজন লোকে ধরে আনে বীরপ্রতাপ পুলি�

ের সামনে অনেক নাটক করছে  সেই চারজন বলছে)

চারজনঃ হ্যাঁ স্যার আমরা মদ খেয়ে এই কাজ করছে আমাদের নিয়ে চলেন, না হলে এলাকার লোক আমাদের মেরে ফেলবে,

এলাকার লোকঃ স্যার স্যার এরা সব মিথ্যা কথা বলছে আমরা নিজের চোখে দেখেছি এই বীরবেতালই মেয়েটাকে তুলে নিয়ে গিয়েছে,

পুলি�

ঃ তোমরা থামো, ধর্ষণকারিরাই বলছে তারা ধর্ষণ করেছে এখানে আর মিথ্যা সত্যি কি আছে!

বীরপ্রতাপঃ আমি কথা দিচ্ছি আমার এলাকার লোকের সাথে যে বেইমনি করেছে  আর মেয়েটাকে মেরেছে, সেই মেয়েটার পরিবারের সব দায়িত্ব আমার,

( এই ভাবে অনেক মিথ্যা অভিনয় করলো পুলি�

ের সামনে মিথ্যা ডায়লগ দিলো,সেখানে রূদ্রনীলের কিছু বলার ছিলো না)

পুলি�

ঃ চৌধুরী বাবু আপনি কিছু বলবেন?

রূদ্রনীলঃ না এখানে আমার বলার কিছু নাই,

এলাকার লোকঃ বাবু আপনি কিছু বলেন  হ্যাঁতো বড় অনন্যায় করছে,

( তখন অনেক চিতকার করতে লাগে এলাকার লোক তখন রূদ্রনীল হাত উচু করে থামতে বলে,আর অনেক ডায়লগ দিলো, সেই ডায়লগ �

ুনে সবাই হাতে তালি দিতে লাগে,আর মিটিং �

েষ)

�

র্টঃ১১৭,স্থান চৌধুরী বাড়ি,সময় সকাল,চরিত্রে চয়জন(রুকমনি,রূদ্রনীল,অজয়,সুজয়,রূদ্রনীলের মেয়ে,সমিতা,)

অজয়ঃ বাবা তুমি প্রতিবাদ করতে তাহলে বীরবেতাল ছাড় পেতো না,

রূদ্রনীলঃ কি করতাম বীরবেতালকে জেলে দিতাম, এতে এলাকার লোক �

ান্তিতে থাকতো, তোরা চিনিস না বীরপ্রতাপকে এলাকার লোকদের বাচতে দিতো না,আমি যদি বীরবেতালকে জেলে দিতাম,

সুজয়ঃ ও এবার বুঝতে পেরেছি আগে নিজের পরিবারের ভালো চেয়ে �

ত্রুকে বাচিয়ে রাখা,এটাই কি চৌধুরীর নেতৃত্ব,

রুকমনিঃ আহ,এবার একটু বাড়াবাড়ি হয়ে যাচ্ছে,

অজয়ঃ আন্টি আপনি আমাদের পরিবারে নাক দিতে আসবেন না, বাইরের লোক, বাইরের লোকের মতো থাকবেন,

অজয়ের বোনঃ দাদা যাতা তোরা একটা,হুম

( অজয়ের কথা �

োনার পর সুসমিতা এসে অজয়কে ঠাস করে একটা থাপ্পড় দিলো আর রুকমনি সেখান থেকে চলে গেলো কাদতে কাদতে,রূদ্রনীল ও পিছু পিছু গেলো,)

�

র্টঃ১১৮,স্থান রাস্তার মাঝে ও নদীর তীরে, সময় সকাল,চরিত্রে চারজন,(রূদ্রনীল, রুকমনি,অজয়,সুজয়)

(রূদ্রনীল তখন বুঝতে পারলো যে তার পরিবারে কষ্টের বন্য প্রায় এসে গেলো, কত স্টেটস পার করে এই পজি�

নে এসেছে এধরণের অনেক কথা ভাবছে আর গাড়ি চালিয়ে রুকমনিকে ধরার চেষ্টা করছে,রুকমনি আগে গাড়ি নিয়ে চলে গিয়েছে, অব�

েষে রুকমনিকে ধরে নিলো রূদ্র, তারপর একটা নদীর তিরে বসে অনেক সুখ দুঃখের কথা বলছে)

রুকমনিঃ মানুুষ কি ভিতু ,আপন লোক হারালে যে কষ্টটা পাই তার থেকে বে�

ি কষ্ট পাই আপন লোকের আঘাতে,

রূদ্রনীলঃ সেই কারনটাই যদি আপন লোকই করায় তাহলে কষ্টটা তো পাবেই,

(এ ধরনের অনেক প্রেম আলাপন সুখ দুঃখের কথা বলার পর, কিছু সময় পর অজয় আর সুজয় গিয়ে রুকমনির কাছে পা ধরে খমা চায়লো)

রূদ্রনীলঃ আরে তোরা এখানে,

সুজয়ঃ আন্টি আমরা রাগের মাথা অনেক কিছু বলে ফলেছি আমাদের খমা করে দেন,

অজয়ঃ বাবা আন্টিকে বলো আমাদের খমা করতে না হলে তোমাদের বৌমা আমাদের খুব মারছে,

রুকমনি ও রূদ্রনীলঃ হা,হা,হা,হা,

দুই দিন পর....

(�

ুধু ভিডিও �

র্ট)

( ওখান কার লোক সবাই প্রায় বীররতাপের ক্ষাতে কাজ করে,তাই সবাই বীরপ্রতাপকে সম্মান ও ভয় পেতো তার বাড়ির সামনে দিয়েও যেতে ভয় পেতো,ধিরে ধিরে অনেক টাকার মালিকও হয়ে পড়ে একদিন রাস্তা দিয়ে গাড়ি নিয়ে বীরপ্রতাপ যাচ্ছে কিছু সময় পর তার সামনে দিয়ে সুসমিতাও তার মেয়ে গাড়িতে করে আসছে মন্দীর থেকে সাথে তাদের লোকও ছিলো,দুজন ও দুজনকে দেখে সুসমিতা তার দাদাকে দেখে খুব খু�

ি হতে লাগে কিন্তু বীরপ্রতাপ সুসমিতাকে দেখে তার রক্ত উপর দিক উঠতে লাগে, )

�

র্টঃ১১৯,স্থান �

পিংমল, সময় দুপুর,চরিত্রে সাতজন,(রুকমনি,রূদ্রনীল,মায়াও তার ছেলে,পার্বতীও তার মেয়ে,গুনডাদের লিডার,সহ কিছু চামচা,)

(ওদিকে আজ অজয় আর সুজয়ের স্ত্রীদের �

পিং করাতে নিয়ে যায়,রূদ্রনীল দুই বৌমা রুকমনি ও নাতিপুতি,যখন �

পিং মলে যায়,কেবল গাড়ি রেখেছে কিছু কমেডি গুনডা এসে বলছে)

গুনডাদের লিডারঃ  এ বে, গাড়ি তো দামি, এবে দে টাকা দে,

রূদ্রনীলঃ কে আপনারা আর কিসের টাকা দাদা,

( হ্যাঁতো ভদ্রতা দেখে রূকমনি বুঝতে পারছে আজ এদের কপালে হবে,তাই মুসকি হাসি দিচ্ছে)

লিডারঃ এ বে,ও ম্যাডাম হাসছেন কেনো আমাকে দেখে হাসি পাঁচ্ছে হ্যাঁ, জানেন আমি কে?

চামচাঃ গুড়ো খায় হিমাংস মিরচি ওয়ালা বটব বেল!

লিডারঃ তোকে বলতে বলেছি,�

ালা,

( এই বলে চামচাকে মারে,তারপর তাকিয়ে দেখে রূদ্ররা চলে গেছে)

লিডারঃ এ বে,�

ালা আমার আমার কোনো সম্মান নেই,

চামচাঃ না আমার মনে ভয় পেয়েছে চলো পিছু করি।

( কিছু সময় পর রূদ্রনীল তার বৌমাদের �

পিং করে বেরিয়ে যাবে তখন পিছনে থেকে তুড়ি মারছে আর বলছে,)

লিডারঃ এ বে,না দিয়ে পালিয়ে যাচ্ছিস?

( এই বলার সাথে সাথে একটা চামচা গিয়ে রূদ্রর ব্যাগ কেড়ে নিতে যায়,কিছু তেই কেড়ে নিতে পারছে না চামচাটা,�

রীরের সব �

ক্তি খাটিয়েও পারছে না,  সবাই গেলো তাও পারছে না)

লিডারঃ এ বে,এখানে লোকাছুফি খেলতে আসছিস মার,,,

( এই বলার সাথে সাথে কমেডি মারামারি �

ুরু হয়ে গেলো,রূদ্রনীলের মার দেখে লিডার পালিয়ে যাচ্ছে পিছন থেকে রূদ্র ডাক দিয়ে বলছে)

রূদ্রনীলঃ গুড়ো খাই হিমাংস মিরচি ওয়ালা বটব  বেল কোথায় যাচ্ছিস -এ বে,

( এই বলার সাথে সাথে দৌড় মারে লিডার আর রূদ্র একটা লাঠিতে লাথি মারে আর লাঠিটা লিডারের অন্ডকোষে গিয়ে লাগে,( এখনে কিছু কমেডি চিন)

�

র্টঃ১২০,স্থান বাজার,সময় বিকাল,চরিত্রে  তিনজন,(ভিমা,বীরপ্রতাপ,বীরবেতাল,সহ কিছু গুনডা,এবং বাজার ভরা লোক)

( ওদিকে বাজারের সামনে বীরপ্রতাপ বীরবেতালকে দাড় করিয়ে সবার সামনে বলছে)

বীরপ্রতাপঃ বল তুই ওই সয়তনি মেয়ে লোকের কাছ থেকে কিছু নিয়েছিস, কি হলো বল?

( তখন বীরবেতাল ভয়ে কাপছে কিছু সময় পরে হুট করে কেদে বীরবেতালে বীরপ্রতাপের পা ধরে বলছে)

বীরবেতালঃ বড় বাবা আমার ভুল হয়ে গিয়েছে আমাকে এবারে মত খমা করে দেও,

বীরপ্রতাপঃ  ভিমা তুই কি সত্যি দেখেছিস?

ভিমাঃ হ্যাঁ হুজুর!

কিছু ঘন্টা আগে.....

�

র্টঃ১২১,স্থান মন্দির, সময় সকাল,চরিত্রে পাচজন, (সুসমিতা,সুসমিতার মেয়ে ,পন্ডিত,ভিম, বীরবেতাল, সহ কিছু গুনডা,)

( বীরবেতাল মন্দিরে পন্ডিতের কাছ থেকে চাদা নিবে বলে বসে  আছে, ঠিক তখনই মন্দির প্রবে�

করে সুসমিতা ও তার মেয়ে,)

বীরবেতালঃ এ  পন্ডিত �

ালা আর কত  লেট করাবি টাকাটা নিয়ে আয়,

পন্ডিতঃ বাবু টাকা নাই আমার মেয়ের বিয়ের কাজে সব খরচ হয়ে গিয়েছে বাবু।

একটা গুনডাঃ তোর মেয়ে মেয়েকে এক রাতের জন্য আমাদের কাছে পাঠিয়ে দে তোর সব টাকা মাপ হা,হা,হা

( এই কথায় সবাই হাসতে লাগে, এ কথা �

োনার পর কোনো বাবাই �

ান্ত থাকতে পারে না, তাই পন্ডিত ও �

ান্ত থাকতে পারল না, সেই গুনডাটাকে তখন মারতে গেলো তখন বীরবেতাল পন্ডিতের হাত ধরে বসে,আর বলে)

বীরবেতালঃ টাকাটা দে না হলে ও যা বলেছে আমি তা করে দেখাবো।

( এই বলার সাথে সুসমিতা বীরবেতালকে থাপ্পড় মারে যখনই বীরবেতাল মারতে যাবে দেখে তার পিসিমা সুসমিতা,সুসমিতা রেগে বলছে)

সুসমিতাঃ এই তোর �

িক্ষা হুম তোর বড় বাবা এই �

িখিয়েছে,কত বড় পাপ করছে তোর বাবা তোকে জন্ম দিয়ে তুই একটা সয়তান,আজ তোদের জন্য আমাকে এখনো চোর বলে আখ্যা দেয়,তোরা মানুষ, আরে তোর আর তোর বড়বাবার থেকে তো একটা কুকুরের চরিত্র অনেক ভালো,

( এই ভাবে অনেক কথা বলল বীরবেতালকে আর বীরবেতালের চোক দিয়ে জল পড়ছে,তারপর একটি প্রসাদ বীরবেতালের মুখে গুজে দিয়ে বলছে)

সুসমিতাঃ দুদিন বাদে আমার মেয়ের বিয়ে ছেলে বড় পাইলট মনে চাইলে এই বোনে বিয়েতে আ�

ির্বাদ দিয়ে আসিস,হুম,,কাকে কি বলছে পরিবার কি এ কি করে বুঝবে ।

( এই বলে চলে গেলো সুসমিতা,আর এসব দেখতে পেলো প্রপেতার ডান হাত ভিমা)

Rate this script:0.0 / 0 votes