Tha Real Father Page #19

( দুইভাই  সেই বুড়ো বুড়ি দের কাহিনি �

ুনে তাদের মুখে আর কোনো কথা নেই,মুধুপুর থেকে গাড়িতে ফিরছে একই গাড়িতে দুভাই রুকমনি রূদ্রনীল,)

রুকমনিঃ কি হলো তোমাদের দুই ভাইয়ের মুখে কোনো কথা নেই,কি হলো,বুড়ো বুড়িদের মুখে সব �

ুনেছ হুম,

�

র্টঃ১২৯,স্থান রাস্তার মধ্যে গাড়ির ভিতর, সময় সকাল,চরিত্রে চয়জন,(রূদ্রনীল,রুকমনি,অজয়,সুজয়,মায়া,পার্বতী,সহ পিছনে আরো গাড়ি আসছে)

(কোনো কথা বলছে না দুভাই,আজ কোর্টে �

েষ দিন সময় চলে যাচ্ছে সবাই তাড়াতাড়ি কোর্টে পৌছাল,বর্ষা হচ্ছে)

�

র্টঃ১৩০,স্থান কোর্ট, সময় সকাল,চরিত্রে, হাটারোজন,(রুকমনি,রূদ্রনীল,অজয়,সুজয়,বীরপ্রতাপ,ভিমা,মহিনি,মহিনির বাবা,মায়া,পার্বতী,জজ,রনজিত কুমার,�

িবসংকর,সিংহ ছিনা,দুই বন্ধু, মৃত বন্ধুর মা বাবা,সহ কোর্টের কর্মকর্তা, এলাকার কিছু লোক,কিছু গুনডা)

( যখন রূদ্রনীলের পরিবার গাড়ি থেকে  নামলো তখন তাদের লোক ছাথা বের করে দৌড়ে ধরে,এদিকে সাংবাদিকেরা ও এসেছে,কোনো কথা না বলে তারা ঢুকে গেলো আদালতে,এখন �

ুরু হবে, ঠিক তখনই  বীরপ্রতাপ এলো আর সবাই জয়ধ্বনী দিতে লাগে,তারপর অপর সাইটে বসল বীরপ্রতাপ রূদ্রনীল দিকে তাকিয়ে একটু মুসকি হেসে আড় চোকে তাকিয়ে বসল, যখন জজ বলে)

জজঃ অডার,অডার,বিপক্ষের উকিল কোথায়?

( ঠিক তখন ভিলেনর মত এন্ট্রি রনজিতের, রনজিতকে দেখে সবাই অবাক এবং দাড়িয়ে পড়ল, আর কাঠগড়ায় দাড়িয়ে থাকা সেই দুই ছাত্রকে প্র�

্ন করছে রনজিত)

রনজিতঃ তাহলে তোমরাই বন্ধু বান্ধব হুম কেন মেরেছ তোমাদের বন্ধুদের?

কাঠগড়ায় দাড়িয়ে থাকা ছাত্র বন্ধুরাঃ কি বলছেন এসব আমরা কেনো মারতে যাবো আমাদের বন্ধুকে!

বিপক্ষ উকিলঃ জজ সাহেব আমার ভিক্টিমকে এ কোন ধরনের প্র�

্ন,

রনজিতঃ �

িবসংকর আমাকে আমার কাজ করতে দিন,

বিপক্ষ উকিলঃ না এটা তোমার বাইরে।

রনজিতঃ কোনটা আমার বাইরে সেটা তোর থেকে �

িখব না,

( এই নিয়ে বিপক্ষ উকিল কে মারতে চলে যায় রনজিত সবাই ঠেকিয়ে দেয়,)

�

িবসংকরঃ অফজেক্স�

ন মাইলড,

জজঃ অফজেক্স�

ন অভার রুল।

( তখন রনজিতকে আবার বলার সুযোগ করে দেয় জজ)

রনজিতঃ আচ্ছা বাচ্ছারা আমি তো জানি তোমরা নাকি একটা মেয়েকে তিন জন ভালোবাসতে,

বিপক্ষ উকিলঃ আবার কোন ধরনের প্র�

্ন,

রনজিতঃ �

িবসংকর বাবু!

( এই বলার সাথে বিপক্ষ উকিল রনজিতকে দেখে ভয়ে আর কিছু বলল না,)

রনজিতঃ আমি যা বললাম এটা কি সত্যি ?

ছাত্রঃ না,

রনজিতঃ তাহলে মহিনি কে,ডাকব।

জজঃ মিস্টার রনজিত বাবু আপনি বিপক্ষ ভিক্টিমকে বিভ্রন্ত করবেন না,

রনজিতঃ আচ্ছা কাজের কথায় আসি, যে দিন তোমাদের বন্ধু আত্মহত্যা করে  ওইদিন  রবিবার ছিলো কেনো সেদিন তোমরা কলেজের পিছনে গিয়েছিলে,

ছাত্রঃ এ মানে আসলে আমরা মিথ্যা কথা বলেছি,আসলে ওইদিন আমরা মহিমির সাথে দেখা করতে গিয়েছিলাম,

রনজিতঃ হ্যাঁ, কারন যে ছেলে আত্মহত্যা করছে সেই ছেলে মহিনিকে ভালোবাসত আর সেই খবর তোমরা দুই বন্ধু মেয়েটার বাবাকেও  বলে দেও,তোমরা জানতে যে মেয়েটার বাবা বীরপ্রতাপের সাথে কাজ করে একটা গুনডা,আর এটাও জানি তোমাদের হিংসা হতো ওদের প্রেম দেখে কারন তোমরাও চায়তে মেয়েটাকে ভালবাসতে,

( এই কথা �

ুনে সবাই অবাক হয়ে যায়,গাউমাউ করতে থাকে)

জজঃ অডার, অডার, অডার, �

ান্তি পর্ণ বজায় রাখুন,

ছাত্রঃ এ সব মিথ্যা কথা, আমরা আমাদের বন্ধুকে মারি নাই,

রনজিতঃ সিংহ বাবু।

( তখন কাঠগড়ায় সিংহ ছিনাকে ডাকা হয় সে পুরোনি কথা গুলা বলে)

�

র্টঃ১৩১,স্থান সেই ছাত্রর বাড়ি,সময় বিকাল,চরিত্রে তিনজন,(সিংহ ছিনা,ছাত্রর মা,বাবা,কিছু পুলি�

)

( যখন ছাত্রটা বলল যে তার মা বাবাকে মেরে ভয় দেখিয়ে সব কথা বলতে নি�

েধ করছে বীরপ্রতাপের লোক, তখন কেনো জানি সিংহর মনে হলো একবার তার বাড়িও যাবে , বাড়ি গেলো)

ছাত্রর মা বাবাঃস্যার আপনারা,

সিংহঃ হ্যাঁ,  আপনার ছেলে কোথায়,

ছাত্রর মাঃ কেনো স্যাব আমার ছেলে কি করেছে,,

সিংহঃ আরে না কেনো অপরাধ করেনি, তবে কিছু দিনের মধ্যে আপনাদের কে এমন কেউ এসে ধমকি বা মার ধর করছে নাকি,

মা বাবাঃ না তো স্যার কোনো সমস্যা হয়েছে,এসব কেনো বলছেন?

সিংহঃ না তেমন কিছু না,আচ্ছা তাহলে আসি,

( ছাত্রর মা বাবা না বলল যখন তখন সিংহ সাথে সাথে বুঝতে   পারলো কিছু একটা গোলমাল আছে, যখন সিংহ চলে যাচ্ছে ফের এসে বলছে)

সিংহঃ ও হ্যাঁ আমরা এখানে এসেছি এ কথা জানো আপনার ছেলে না জানতে পারো,জানলে খবর আছে

(�

ুধু ভিডিও �

র্ট)

( এই বলে অন্য ছাত্রের বাসায় সিংহ যায়, আর তার মা বাবার কাছে একই প্র�

্ন করে সেই একই উত্তর পাই,তারপর সোজা চলে গেলেন মহিনির বাসায়)

�

র্টঃ১৩২,স্থান মহিনিদের বাড়ি,সময় বিকাল,চরিত্রে তিনজন,(মহিনি,মহিনির বাবা,সিংহ,সহ কিছু পুলি�

)

সিংহঃ আচ্ছা এটা কি মহিনির বাসা,

বাবাঃ হ্যাঁ!

সিংহঃ আপনি মহিনির কি হন?

বাবাঃ বাবা।

সিংহঃ ও তাহলে ভালোই হলো মেয়েকে ডাকেন,

বাবাঃ কি হয়েছে স্যার,

সিংহঃ বললাম না আগে মেয়েকে ডাকেন,

( কিছু সময় পর মহিনি এলো পুলি�

দেখে মহিনি ভয় পেতে লাগে)

সিংহঃ আচ্ছা তোমার ভয় পাবার কিছু নাই,যা হয়েছিলো আমাকে বলতে পারো,

( সিংহ স্যারকে, সব খুলে বলল মহিনি)

কিছু দিন আগে...

(ভিডিও �

র্ট,ও ভয়েস �

র্ট,অর্থাৎ মুখে বলতে হবে,এবং ভিডিও ও দেখাতে হবে)

( মহিনি যখন রবিবারে বাসায় �

ুয়ে আছে তখন সেই ছেলেটা ফোন করে দেখা করবার জন্য ,, যে ছাত্র আত্মহত্যা করেছে, কিন্তু মেয়েটা না বলে কারন তখন তার বাসায় বাবা ছিলো,এর কিছু দিন আগে ছেলেটা যখন RR  কলেজে ভতি হয় তখন সেই মেয়েটাও ভর্তি হয়,আর সেখান থেকেই তাদের প্রেম �

ুরু হয়,তার আগে মহিনিকে পটানোর চেষ্টা করে কলেজের অনেক ছাত্র,  কিন্তু মহিনি তাদের পাত্তা দিয়েছিলো না,যখন তাদের আর এক বন্ধু মহিনির সাথে  প্রেম করত,এতে সেই দুই বন্ধুর হিংসা হতো,তাই   ছেলেটা মহিনিকে রবিারে দেখা করবার কথা বলে, তখন তার দুই বন্ধু গোপনে সব সুনতে পাই, ফোনে  যা বলেছিলো কথা �

ুনতে পাই,তাই সেই দুই বন্ধু তাদের সেই বন্ধুকে  �

িক্ষা দেওয়ার জন্য মিথ্যা কথা বলে বন্ধুকে গোপনে ফোন করে বলে,যে বন্ধু মারা গিয়েছে তার নাম ছিলো অর্ণব এবং এই দুই বন্ধুর নাম বিলাস ও বরুন)

দুই বন্ধুঃ হ্যাঁলো বন্ধু মহিনি তোর সাথে দেখা করতে এসেছে কলেজের পিছনে,আর মহিনির ফোনে ফোন করতে বারন করেছে,তুই সোজা চলে আয়,

(এই কথা �

োনার পর সেই বন্ধু চলে আসে কলেজে,কিন্তু এর আগেই সেই দুই বন্ধু ফোন দিয়েছিলো মহিনির বাবাকে)

আগে..

দুই বন্ধুঃ হ্যালো স্যার আমরা মহিনির বন্ধু বলছি একই কলেজে পড়ি,

মহিনির বাবাঃ তা কি দরকার,

দুই বন্ধুঃ স্যার বলছি মহিনি একটা ছেলেকে ভালোবাসে আজ তারা দেখা করার চেষ্টা করতে চেয়েছে কিন্তু আপনি বাসায় থাকা কালিন আসতে পারছে না,

বাবাঃ কি বলছ তোমরা তোমরা জানো আমি কে তোমাদের একটা একটা করে মেরে দিবো,

দুই ছাত্রঃ স্যার বি�

্বাস না হয় আপনার মেয়ের ফোন চেক করে দেখেন,

(তখন এই কথা �

োনার পর মহিনির বাবা চলে যায় মহিনির রুমে মহিনি তার বাবাকে হঠাৎ রুমে আসতে দেখে ভয় পেয়ে যায়,তখন ফোনটা কেড়ে নিয়ে চেক করে দেখে সত্যি কথা,তাই ফের ফোন করে দুই বন্ধুদের বলে সেই বন্ধুটাকে ওখানে আসতে বলে,)

বর্তমান...

�

র্টঃ১৩৩,স্থান মহিনিদের বাড়ি,সময় বিকাল,চরিত্রে তিনজন,(মহিনি,মহিনির বাবা,সিংহ,সহ কিছু পুলি�

)

মহিনিঃ  এর থেকে বে�

ি কিছু জানি না স্যার,,

সিংহঃ এবার বুঝতে পেরেছি, এই মহিনির বাবাকে নিয়ে চলো,

মহিনির বাবাঃ স্যার আমি কি করেছি আমাকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছেন,

বর্তমান....

�

র্টঃ১৩৪,স্থান কোর্ট, সময় সকাল,চরিত্রে হাটারোজন,(রুকমনি,রূদ্রনীল,অজয়,সুজয়,মায়া,পার্বতী,ভিমা,বীরপ্রতাপ,মহিনি,মহিনির বাবা,দুই বন্ধু, মৃত ছাত্রর বাবা মা,জজ,রনজিত কুমার,�

িবসংকর,সিংহ ছিনা,সহ কোর্টের কর্মকর্তা এবং এলাকার কিছু লোক ও গুনডা,)

( এই কথা �

োনার পর কোটের সবাই গাউমাউ করতে থাকে)

জজঃ অডার, অডার,

রনজিতঃ মিলড মহিনির বাবাকে কাঠগড়ায় আসার অনুমতি দেন,

জজঃ অনুমতি দেওয়া হলো,

( তখন মহিনির বাবা কাঠগড়ায় আসে আর তখন রনজিত বলে)

রনজিতঃ হ্যালো স্যার আপনি নাকি ভাড়াটে খুনি,না,না,আমি  দেখিনি,তবে মানুষের মুখে �

ুনি, হলেও হতে পারে,

(তখন মহিনির বাবা সব বলছে)

কিছু দিন আগে...

�

র্টঃ১৩৫,স্থান কলেজের পিছনে, সময় বিকাল,চরিত্রে তিনজন,(মহিনির বাবা,দুই বন্ধু, কিছু গুনডা,এবং ফোনে এক বেক্তি)

( যখন সেই বন্ধু এলো অর্থাৎ (অর্ণব)  তখন দুই বন্ধু অর্থাৎ (বরুন বিলাস),বলছে)

দুই বন্ধুঃ হ্যাতো দেরি হলো কেনো,

সেই বন্ধুঃ আচ্ছা মহিনি কোথায়,

দুই বন্ধুঃ দেখ কলেজের পিছনে তোর জন্য অপেক্ষা করছে,

( দুই বন্ধু ভেবেছিলো মহিনির বাবা ওকে ধমকি দিলে ,অর্ণব আর মহিমির পিছু ঘুরবে না, বুঝতে পারিনি বন্ধুকে মেরে ফেলবে, যখন কলেজের পিছনে  অর্ণব   যায়, যায়ে দেখে মহিনির বাবা দাড়িয়ে আছে সাথে কিছু লোক ,আর যখন ওখান থেকে অর্ণব  চলে আসার চেষ্টা করে , তখন মহিনির বাবার লোকেরা তাকে ধরে নিয়ে ছাদে চলে যায়,তখন তাকে মারছে আর বলছে)

Rate this script:0.0 / 0 votes