Tha Real Father Page #8

বীরবল্লবঃ রূদ্র,,,,,,,,,,,মার �

ালাকে,,

(তখনই মারামারি হচ্ছে আর বীরবল্লব কে সবার সামনে খুব মারা মারলো,এতে এলাকার লোক খুব খু�

ি হলো,মারামারি করতে করতে রূদ্রনীলের জামা একটা গুনডা ছিড়ে দিলো আর রূদ্রনীলের পিঠে দেখে একটা ট্যাটু চৌধুরী পরিবারের সব পুত্র সন্তান হবার সময় এই ট্যাটু করে দিতো তখন এলাকার সবাই মাথা নিচু করে বসে পড়ল আর বীরবল্লব ভয়ে সেখান থেকে চলে গেলো,)

দুদিনপর.......

�

র্টঃ৪৫,স্থান বাজার ঘাট,সময় সকাল বিকাল সন্ধ্যা, চরিত্রে এলাকার লোকজন,

(এদিকে এলাকার লোক দুদিন পরে বাজার ঘাটে বলা বলি করছে,জমিদার ফিরে এসেছে সবার মুখে একই কথা)

�

র্টঃ৪৬,স্থান জমিদার বাড়ি,সময় দুপুর,চরিত্রে তিনজন,( বীরবিক্রম, বীরবল্লব,চামচা)

(কেউ আর বীরবিক্রমের কথা �

ুনতে চায় না,রূদ্রনীল যা বলবে তাই �

ুনবে এলাকার সবাই,  এনিয়ে দুই একবার মারার চেষ্টা করে রূদ্রনীলকে,এই কথা বলতে ছুটে আসছে বীরবিক্রমের চামচা,তখন বীরবিক্রম চিয়ারে �

ুয়ে আছে)

চামচাঃ বাবু,,বাবু,,এলাকার লোক এখন আর আপনাকে সম্মান করে না,তারা বলা বলি করছে এখন আর আপনার কথা �

ুনবে না,�

ালা ওই রূদ্রনীল চৌধুরীর কথা �

ুনবে,

(তারপর চামচার কথা �

ুনে বীরবিক্রম হাতের ই�

ারায় চামচাকে যেতে বললে,সে চলে গেলো,কিন্তু বীরবিক্রম চিয়ারে �

ুয়েই আছে,ওদিকে দূর থেকে বীরবল্লব এসব �

ুনে খুব রেগে যায়)

দুদিনপর............

�

র্টঃ৪৭,স্থান মধুপুর এলাকা,সময় দুপুর,চরিত্রে তিনজন( বিমলা,রূদ্রনীল,বীরভদ্র, বীরভদ্রের গুনডা সহ এলাকার লোক)

(যখন রূদ্রনীল চৌধুরী এলাকায় সবার বাড়ি গিয়ে সবার আ�

ীর্বাদ নিচ্ছে তখন গুনডারা তার পিছু করে সেই গুনডাদের লিডার ছিলো বীরভদ্র প্রথম বুঝতে পারে রূদ্রনীলের বন্ধু বিমলা,বিমলা চিতকার করে বলে উঠে)

বিমলাঃ রূদ্র �

ুয়ে পড়,

( তখন রূদ্রনীল বিমলার কথা �

ুনে �

ুয়ে পড়ে আর সাথে সাথে উপর দিয়ে একটা ছুরি ছুটে চলে যায়,কোনো ভাবে বেচে গেলো, রূদ্রনীল পিছনে তাকিয়ে তখন বীরভদ্রকে কিছু ডায়লগ দিলো)

রূদ্রনীলঃ এই তোর সাথে আমার কোনো �

ত্রুতা নাই, জানি না তুই কে,এমন কোনো কাজ করিস না যে এই আগুনে পুড়ে ছায় হয়ে যাবি,ঘরের ছেলে ঘরে ফিরে যা।

(তখন বীরভদ্র রূদ্রনীলের কথা �

ুনলো না,আর তখন মারামারি �

ুরু হয়ে গেলো, রূদ্রনীলের মার দেখে বীরভদ্র ভয়ে তার ফ্যান হয়ে গেলো,তারাতাড়ি এসে রূদ্রনীলের পা জড়িয়ে ধরল আর  বলল,)

বীরভদ্রঃ বস আমার ভূল হয়ে গিয়েছে, আমি বুঝতে পারিনি আপনি একটা সের,

( ঠিক তখনই এলাকার লোক তাকে মারতে আসে কিন্তু রূদ্রনীলের এক ই�

ারায় আর কেউ এগিয়ে আসল না,মারতে, তখন থেকেই রূদ্রনীলের সিকুউরিটি হিসাবে থাকা �

ুরু করে দিলো বীরভদ্র,)

(এদিকে এলাকার লোক কর দেয় রূদ্রনীলকে বীরবিক্রম আর দেয় না,এতে বীরবিক্রমের চিরো �

ত্রু হয়ে দাড়ালো রূদ্রনীল চৌধুরী। রূদ্রনীকে মারার অনেক চেষ্টা করলেও বীরভদ্রের জন্য কোনো ভাবে পারে না,ধিরে ধিরে বড়লোক হতে লাগে রূদ্রনীল।রূদ্রনীল চৌধুরী সবার প্রিয় হয়ে ওঠে,)

�

র্টঃ৪৮,স্থান জমিদার বাড়ি,সময় ভোর বেলা, চরিত্রে একজন,(বীরবিক্রম)

(ছাদে বসে ব্যায়াম করছে বীরবিক্রম, চোক বন্ধ করে সাথে পিলান করছে আর সব পুরোনো �

্রীতি মনে পড়ছে,ভি�

াল বড় একটা পিলান করল আর সাথে সাথে চোক খুলে মুসকি হাসি দিলো)

কিছুদিন পর.........

�

র্টঃ৪৯,স্থান রাস্তার মধ্যে, সময় রাত,চরিত্রে দুইজন( বীরবল্লব,একটা মহিলা,)

( একদিন রাতে মদ খেয়ে মাতাল হয়ে একটা গরিব মেয়েকে ধর্ষণ করে, সেদিন রাতে হয়েছিল - মদ খেয়ে কেবল বাড়ি আসছে বীরবল্লব তখন দেখে একটা মহিলা মাটের ফসল পথ দিচ্ছে যাতে কেউ ভুট্টা চুরি করতে না পারে,কিন্তু সেই মহিলাকে দেখতে পাই বীরবল্লব আর তাকে)

বীরবল্লবঃ ওই কে রে,

মহিলাঃ আরে মালিক আপনি!

বীরবল্লবঃ এই �

োন এদিক আয়,

মহিলাঃ হ্যাঁ মালিক বলেন,

বীরবল্লবঃ আর একটু কাছে আয়,

মহিলাঃ এ কি করছেন মালিক, ছাড়েন কলিক কেউ দেখে নিবে,মালি,

বীরবল্লবঃ এ চোপ,তোকে অনেক টাকা দিবো,

মহিলাঃ না বাবু ছেড়ে দেন আমাকে বাবু,,,,,,,,,

(মহিলার কোনো কথা �

ুনলো না বীরবল্লব,তখন তাকে ধর্ষণ করে চলে যায়,সেই অবস্থায় ধর্ষিতা মহিলা রূদ্রনীলের বাড়ি আসে)

�

র্টঃ৫০, স্থান রূদ্রনীলদের বাড়ি,সময় রাত,চরিত্রে সতজন,( ধর্ষিতা মহিলা,রূদ্রনীল,রূদ্রনীলের বোন, বিমলা,রূদ্রনীলের মা,রূদ্রনীলের বাবা,বীরভদ্র, সহ এলাকার লোক)

( মহিলা সেই রাতে ওই অবস্থায়  রূদ্রনীলের বাড়ি যায়,সবাই ঘুমিয়ে আছে,তখন সেই মহিলা চিতকার করে রূদ্রনীল বাবু বলে ডাক দিলো তখন রূদ্রনীল সহ পরিবারের সবাই ছুটে আসে,আর মহিলাটা সব কিছু কেঁদে কেদে বলে, তখন রূদ্রনীলের পরিবার সহ এলাকার লোক বীরবিক্রমের বাড়ি রউনা দেয়,)

�

র্টঃ৫১,স্থান রাস্তার মধ্যে, সময় রাত,চরিত্রে রূদ্রনীলরা সহ এলাকার লোক,

(রাস্তার মধ্যে দিয়ে সারি সারি হয়ে সবার হাতে আগুনের ম�

াল জ্বালিয়ে বীরবিক্রমের বাড়ি যাচ্ছে এলাকার লোক)

�

র্টঃ৫২,স্থান জমিদার বাড়ির সামনে,সময় রাত, চরিত্রে সাতজন (ধর্ষিতা মহিলা,রূদ্রনীল,বিমলা,বীরভদ্র, বীরবিক্রম,বীরপ্রতাপ,বীরবল্লব,সুসমিতা,বীরবল্লবের ছেলে বৌ,বীরবিক্রমের স্ত্রী, সহ এলাকার লোক

(এলাকার লোক সহ রূদ্রনীল আগে জমিদার বাড়ি ঢোকে এবং রূদ্রনীল চিতকার করে বলছে)

রূদ্রনীলঃ বীরবল্লব এই বীরবল্লব বেরিয়ে আয়,

( তখন জমিদার বাড়ির সবাই বেরিয়ে আসে,আর স্টাইলের সাথে বীরপ্রতাপ চিয়ারে বসল)

বীরবিক্রমঃ এই ছোট্ট জাতের লোক হ্যাতো রাতে চিতকার করে কথা বলবি না, এটা ভদ্রলোকের ঘর,

( এই বলার সাথে এলাকার লোক চোটে যায়,বীরবিক্রমের প্রতি,আর রূদ্রনীল হাতের ই�

ারায় সবাইকে �

ান্ত হতে বলে, তখন বীরবিক্রম বুঝতে পারে যে এলাকার লোক এখন আর তাকে ভয় পাই না,তাই চুপ হয়ে গেলো,তখন বীরবিক্রম বীরবল্লবকে ডাকে সবার সামনে বলে)

বীরবিক্রমঃ তুই কি এই মেয়ের সাথে বাজে ব্যবহার করেছিস?

বীরবল্লবঃ না দাদা সব মিথ্যা কথা আমাকে আর তোমাকে ফাসানোর চেষ্টা করছে এই �

ালা রূদ্রনীল,

( তখনই এলাকার লোক খেপে যায়,আর চিতকার করতে থাকে আর মারতে যায়,তখন রূদ্রনীল তার হাতের ই�

ারায় থামতে বলে)

বীরবিক্রমঃ যে মেয়ে ধর্ষণ হয়েছে সে কোথায়,

রূদ্রনীলঃ মানসি সামনে আয়,যা হয়েছে সব বল

মানসিঃ মালিক আমি যখন রাতে আমাদের খেতে ফসল দেখতে যায়,তখন বীরবল্লব বাবু আমাকে জোর করে,,,,,,,,,,,

বীরবিক্রমঃ তা হ্যাতো রাতে ফসল দেখতে গিয়েছিলে, না আমার ভাই আসার অপেক্ষা করছিলে,

( এই ভাবে অনেক কথা বলা বলি করল,তারপর বীরবিক্রম বুঝতে পারে সব দোষ বীরবল্লবের,এদিকে এলাকার লোক সব ক্ষিপ্ত এখন কিছু করা যাবে না,তখন বীরবল্লব বলে)

বীরবল্লবঃ রূদ্রনীল তুমি আমার ভাইপোর  বন্ধু, তাহলে তুমি আমাদের নিজের লোক তাই না,ত আমাকে হ্যাতো বড় অপবাদ দিওনা, আমি জানি তোমার আমার প্রতি আগে থেকে রাগ, তাই এই ভাবে সবার সামনে আমাকে অপমান করে না,

বিমলাঃ না রূদ্র �

য়তানটার কোনো কথা �

ুনবি না,

(কোনো কথা �

ুনতে চায় না,রূদ্রনীল।  তখন বীরপ্রতাপ রূদ্রনীলের কাছে এসে রূদ্রনীলকে বলছে)

বীরপ্রতাপঃ ব্যাস অনেক হয়েছে এখন থাম রূদ্র আমি জানি আমার কাকার প্রতি তোর অনেক রাগ,তাই বলে সবার সামনে আমাদের অপমান করিস না,এ নিয়ে পরে কথা বলিস এভাবে প্রতি�

োধ নিস না,আমার কাকা এ ধরনের কাজ কোনো দিনই করতে পারে না,

( কোনো কথা �

ুনলো না,তখন বলছে রূদ্রনীল)

রূদ্রনীলঃ প্রতি�

োধ কিসের প্রতি�

োধ, তোর প্রতি�

োধ মনে হচ্ছে, আরে একটা মেয়েকে ধর্ষণ করেছে তোর কাকা,এরপরেও বলছিস প্রতি�

োধ,

( তখন এলাকার লোক ও বীরপ্রতাপকে রূদ্রনীলের কাছ থেকে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দিলো,তখন বীরবিক্রম চিয়ার থেকে উঠে, যে লোকটা বীরপ্রতাপকে ধাক্কা দেয় তাকে এসে বুকে লাথি মারে, এবং সাথে সাথে বীরবিক্রমের জামার কলার্ট ধরে রূদ্রবীল।আর সাথে সাথে বীরবিক্রম চিয়ার বসে পড়ে,এবং চারিদিকে গেউ মেউ করতে লাগে বীরপ্রতাপ রূদ্রকে মারবে আর বীরবলব বীরপ্রতাকে ঠেকাতে লাগে,,কিন্তু কিছু সময় ধরে চিয়ারে নিজত্বদ্ধ হয়ে আছে বীরবিক্রম,বীরবিক্রম �

ুধু ভাবছে আজ তার কলার্ট ধরেছে একটা সামান্য রূদ্র খুব অপমান বোদ করল, কিছু সময় পর হুট করে চিতকার করে ওঠে বীরবিক্রম, তখন সবাই চুপ হয়ে যায়, তখন পায়ের জুতা খুলে বীরবল্লবকে সবার সামনে জুতা দিয়ে মারে,এই দেখে এলাকার লোক সবাই ভয় পেয়ে যায়,অনেক মারলো বীরবল্লবকে তারপর ঘরে চলে গেলো বীরবিক্রম, মিটিং �

েষ,)

�

র্টঃ৫৩,স্থান জমিদারবাড়ি,সময় ভোর বেলা,চরিত্রে আটজন, সহ জমিদারবাড়ির লোকেরা,(বীরবল্লব,বীরবিক্রম, চাকরানি, বীরপ্রতাপ,বীরবল্লবের ছেল বৌ,সুসমিতা,বীরপ্রতাপের মা,সহ জমিদার বাড়ির আরো লোক)

Rate this script:0.0 / 0 votes