Tha Real Father Page #12

সুসমিতাঃ দিদি একটা কথা বলব, আমি জানি �

ুরু থেকেই তুমি আমাকে  সয্য করতে পারো না,তারপরেও বলছি তোমার ছেলেদের আমি দেখা �

োনা করবো,

(তখন সবাই খু�

ি হয়,হুট করে রূদ্রনীলের ফোনে পুলি�

স্টে�

ন থেকে কল এলো)

রূদ্রনীলঃ হ্যালো কে?

পুলি�

ঃ স্যার আমি পুলি�

স্টে�

ন থেকে বলছি,বলছি আপনাকে যে ছেলে মারবার চেষ্টা করেছিলো,তাকে আমরা দেখতে পেয়েছি কিছু গুনডাদের সাথে,ওকে কি আপনার কাছে ধরে আনব,

রুদ্রনীলঃ দাড়ান এক সেকেন্ড! আন্টি আপনার ছেলেকে পুলি�

কিছু গুনডাদের সাথে দেখতে পেয়েছে,ছেলেকে কি আপনি দেখতে চান?

বীরবল্লবের স্ত্রীঃ না,ওরকম সন্তান থাকার চেয়ে না থাকায় ভালো,বাবা তোমার কাছে একটা অনুরোধ রাক্ষসটাকে পুলি�

যেখানে দেখতে পাবে সেখানেই গুলি করে মেরে দেই,ওদের মত �

য়তানদের এই পৃথিবীতে বেচে থাকার কোনো অধিকার নেই।

রূদ্রনীলঃ তাহলে সব �

ুনছেন তো?

পুলি�

ঃ জ্বী স্যার বুঝে গিয়েছি,

কিছু দিন পর....

(কিছু দিন পর  রুকমনি লন্ডনে চলে যায়,তিন বছরের জন্য, মাঝে মধ্যে রূদ্রনীলের কাছে ফোন করত রুকমনি)

�

র্টঃ৮০,স্থান লন্ডন /ভারত,সময় ভোর,চরিত্রে পাচজন (রুকমনি,রূদ্রনীল,সুসমিতা,তারা,চাদ)

( ফোনে কথা হচ্ছে রূদ্রনীল আর রুকমনি,রূদ্রনীলে নিজের ঘরে �

ুয়ে আছে,একটু দূরে সুসমিতার সাথে খেলা করছে ছেলেরা, এবং রুকমনি একটা রুমে �

ুয়ে আছে,তখন ছেলেদের বয়স তিন বছর)

রুকমনিঃ আমার ছেলেরা কেমন আছে?

রূদ্রনীলঃ ভালোই,

( যখন ফোনে কথা হচ্ছে তখন দুই ছেলে সুসমিতার সাথে খেলা করছে,আর তাদের দিকে তাকিয়ে কথা বলছে রূদ্রনীল)

রুকমনিঃ আর তুমি?

রূদ্রনীলঃ হুম!

রুকমনিঃ ছেলেদের সাথে একটু কথা বলতে পারি,

রূদ্রনীলঃ দেখছি, চাদ তারা তোমাদের মা ফোন করেছে কথা বলবা,

ছেলেরাঃ না আমরা মায়ের সাথে খেল করছি,

( যখনই সুসমিতাকে মা বলল তখন সুসমিতার চোকে জ্বল এসে গেলো,এসব কিন্তু রূদ্রনীল দেখছে,)

রূদ্রনীলঃ ছেলেরা বলছে কথা বলবে না,তারা মায়ের সাথে খেলায় ব্যাস্ত আছে,আমার মনে হয় জেনে বুঝে জীবনে তুমি বড় একটা ভূল করলে,

রুকমনিঃ আচ্ছা ফোন রাখি পরে কথা হবে,

(এই বলে ফোন কেটে দিয়ে রুকমনি কাদতে থাকে,এদিকে হ্যাতোটাই ভালোবাসা দিলো দুই ছেলেকে সুসমিতা মা বলে ডাকা �

ুরু করে দিলো, ধিরে ধিরে রূদ্রনীল ও কাছে আসা �

ুরু করে দিলো, এমন একটা পরিস্থিতি হয়ে দাড়ালো রূদ্রনীলের বিয়ে করা লাগলো সুসমিতাকে,এতে এলাকার লোক খু�

িই ছিলো,)

কিছু দিন পর.....

�

র্টঃ৮১,স্থান মধুপুর-রাস্তা,ঘাট,বাজার,স্কুল,জমিদার বাড়ি,সময় বিকাল,চরিত্রে পাচজন,(রূদ্রনীল,সুসমিতা,বীরভদ্র, দুই ছেলে,সহ এলাকার লোক)

(একদিন এলাকায় মহামারি দেখা দিলো,বাচ্চারা স্কুল থেকে মাথা ঘুরে পড়ে যায়,আর নাক দিয়ে রক্ত পড়ছে,ভাইরাস দেখা দিলো, এলাকার সবার বাড়ি এই ভাইরাস দেখা দিলো, সেদিন বীরভদ্র,  সুসমিতা রূদ্রনীল ও তার ছেলেরা ছিলো �

হরে, এসে দেখে রূদ্রনীলের পরিবারে সবাই মারা গিয়েছে,সুসমিতা দৌড়ে এসে দেখে জমিদার বাড়ি তার মা ও কাকিমা,মারা গিয়েছে, এই দেখে খুব কাদতে থাকে,এলাকার অধিকাং�

লোকই মারা গিয়েছে, রুদ্রনীল একটাই কথা ভাবতে লাগে একইদিনে হ্যাতো লোক মারার কারন কি, তখন হাসপাতালে ছুটে যায়,)

�

র্টঃ৮২,স্থান হাসপাতাল, সময় বিকাল, চরিত্রে তিনজন,(সিংহ সহ পুলি�

,বীরভদ্র, রুদ্রনীল,সহ এলাকার লোকও ডাক্তার)

(রূদ্রনীল আর বীরভদ্র গাড়িতে  এসে দেখে বাচ্চা বুড়ো সব একই অবস্থা হুট করে হাসপাতালে পুলি�

আসে এসে রূদ্রনীলকে নিয়ে যেতে আসে,তখন এলাকার সবাই বাধা দেয়,)

এলাকার লোকঃ কি অপরাধ করেছে আমাদের জমিদার বাবু,

পুলি�

,সিংহঃ কি অপরাধ করেছে, ভালোমানুষের আড়ালে একটা খুনি,

এলাকার লোক সহ বীরভদ্রঃ এই পুলি�

মুখ সামলে কথা বল,

পুলি�

,সিংহঃ তোমাদের সবার বাড়ি খাবার তেল কে দেয়,তোমাদের হুজুর  তোমাদের হুজুরের তেলে এক ধরনের ঔষধ দেওয়া হয়েছে তার কারনে এ অবস্থা,

(ভয়েস �

র্ট,অর্থাৎ মুখে বলতে হবে)

( নিজের খাতের তেল  রূদ্রনীল বিনা টাকায় এলাকার সবাইকে দিতো,খাটি সরিষার তেল,সেই তেলে ভাইরাস মিসানো হয়েছে, কিন্তু এ কথা এলাকার কেউ বি�

্বাস করতে চায়নি, এই ধরনের কাজ রূদ্র করতে পারে)

(যখন,সবার সামনে পুলি�

রূদ্রনীল চৌধুরীর জামার কলার্ট ধরে নিয়ে যাচ্ছে, তখন এলাকার লোক বলছে,)

এলাকার লোকঃ তেলে ভাইরাস দিয়ে আমাদের মেরে চৌধুরীর কি লাভ,

পুলি�

ঃ সেটাই তো থানায় নিয়ে আমার জানার চেষ্টা করব,

এলাকার লোকঃ না আমরা যেতে দিবো না,

( এলাকার লোক তখন পুলি�

কে বাধা দেয়,তখন রূদ্রনীল চিতকার করে বলে)

রূদ্রনীলঃ খামস,সবাই চুপ করো,সত্যি প্রমান না হওয়া পর্যন্ত আমি জেলেই থাকব,তোমরা বাধা দিওনা,

( এই বলে যখন পুলি�

ের গাড়িতে উঠেছে রূদ্রনীল, তখন বীরভদ্রকে ডেকে বলে)

রূদ্রনীলঃ বীরভদ্র,,,

( তখন বীরভদ্র দৌড়ে যায,)

রূদ্রনীলঃ সুসমিতা ও ছেলেদের  দেখিস,

বীরভদ্রঃ ঠিক আছে বস,আমি বেচে থাকতে তোমার পরিবারের কিছু হবে না,

( এই বলে যখন গাড়ি চলা �

ুরু করে দিলো এলাকার লোক ও সাথে দৌড়াতে লাগে কিছু সময় পর রূদ্রনীল গাড়ি থেকে হাত উচু করা মাত্রই সবাই থেমে গেলো,)

দুই দিন পর........

�

র্টঃ৮৩,স্থান কোর্ট, সময় সকাল,চরিত্রে পাচজন, সহ এলাকার লোক(রূদ্রনীল,সুসনিতা,বীরভদ্র,রনজিত কুমার,জজ সহ কিছু কর্মকর্তা ও পুলি�

, এবং এলাকার লোক)

(আজ কোর্টে বিচার হবে কে দোষী আর নির্দোষী,  কোনো পক্ষের উকিল এলো না,কিছু সময় পর রুকমনির দাদা রনজিত এলো এসে সব ধরনে প্রমান দেখালো প্রমানে এটা বিচার এলো সব দোষ রূদ্রনীলের,রূদ্রনীলকে কাঠগড়ায় ডেকে  প্র�

্ন করা �

ুরু করল,তারই �

ালা রনজিত কুমার,এলাকার লোক সহ বীরভদ্র আর সুসমিতা কোর্টের সামনে বসে সব দেখছে)

রনজিতঃ মহামান্য আদালত, এই রূদ্রনীল এলাকার লোকদের এলাকা থেকে তাড়ানোর জন্য অনেক আগেই থেকেই উঠে পড়ে লেগেছে, এর আগে বীরবিক্রমের পরিবারকে �

েষ করেছে এই রূদ্রনীল চৌধুরী, কারন বীরবিক্রম সব সময় এলাকার ভালো চায়তো,তাই তাকে সরিয়ে তার জায়গায় এখন রূদ্রনীল, এই মধুপুর এলাকার মাটির নিচে সোনা আছে,সেটা �

ুধু জানতেন আমাদের জমিদার রূদ্রনীল চৌধুরী, সত্যি কি না,রূদ্রনীল চৌধুরী?

রূদ্রনীলঃ হ্যাঁ  সত্যি, তাই এই নয় যে আমি আমার লোককে সরিয়ে, বড় লোক হবো,

রনজিতঃ ব্যাস,তোমার থেকে হ্যাতো কিছু জানতে চায়নি, মহামান্য আদালত এই তার প্রমান,

( এই ভাবে অনেক প্রমান  সহ  অনেক কাগজ ও ম্যাপ দেখালো কিন্তু এলাকার লোক সহ রূদ্রনীল মানতে চাইলো না,  সব দোষ হলো রূদ্রনীলের তারপর)

জজঃ সব কিছু প্রমান ভিত্তির পরে আদালত এই সিদ্ধান্ত পৌছালো, রূদ্রনীল চৌধুরীকে এক মাসের জন্য রিমান্ডে রাখা হবে আর বি�

লক্ষ টাকা জরিমানা দিতে হবে,

একমাস পর.......

�

র্টঃ৮৪,স্থান রনজিতের বাড়ি,সময় রাত,চরিত্রে তিনজন,সহ কিছু গুনডা দল,(রনজিত কুমার,রূদ্রনীল,বীরভদ্র)

(একমাস পর রাতে চলে যায়,রনজিতের বাড়ি রূদ্রনীল বীরভদ্র ও তার দল,রূদ্রনীলকে দেখা মাত্রই ভয়ে কপতে লাগে রনজিত,যখনই বীরভদ্র রনজিতে মারতে যায় তখন বারন করে রূদ্রনীল, রূদ্রনীল বলছে)

রূদ্রনীলঃ কেনো এই সব করলি  কত টাকা পেয়েছিস?

( তখন রনজিত দৌড়ে এসে রূদ্রনীলের পা ধরে বলছে)

রনজিতঃ রূদ্র আমার ভূল হয়ে গিয়েছে তুমি জানো ওই রাতে আমার কি হয়ছিলো,তাহলে �

োনো,,,,,

কিছু দিন  আগে...........

�

র্টঃ৮৫,স্থান রাস্তার পাসে জঙ্গল ও জেল,সময় রাত,চরিত্রে দুইজন, সহ কিছু গুনডা,(রনজিত কুমার,বীরপ্রতাপ,সহ কিছু গুনডা)

( রনজিত রাতে অফিস থেকে বাড়ি ফিরছে বাইকে,কিছু লোক এসে রনজিতকে আহত  করে আর একটা জঙ্গলে নিয়ে যায়,)

রনজিতঃ কে তোমরা আর কি চাও আমার কাছে?

( কেউ কিছু বলছে না  সবাই চুপ করে আছে, কাউকে দেখাও যাচ্ছে না,জঙ্গলে অন্ধকার রাত)

রনজিতঃ আরে তোমরা চুপ করে কেনো কিছু বলো?

( তখন একটা গুনডার ফোনে ফোন এলো তখন সে গুনডা রনজিতের মুখের কাছে গিয়ে বলছে)

গুনডাঃ চুপ �

ালা চুপ,

( তখন গুনডাটা ফোন তোলে আর ফোনটা রনজিতের কাছে দিতে বলে,তখন রনজিত কথা বলছে)

রনজিতঃ কে ভাই তুমি?

ফোনঃ হে রনজিত হা হা আমাকে চিনতে পারলি না,আরে আমি বীরবিক্রমের ছেলে বীরপ্রতাপ!

রনজিতঃ কি চাও আমার কাছে,

বীরপ্রতাপঃ হ্যাঁ তুই খুব বুদ্ধিমান সোজা কাজের কথায় আসি,তাহলে �

োন,  রূদ্রনীল চৌধুরী যে তেল এলাকার লোক দের বিনা পয়সায় খাওয়াই সেই তেলে একটা ঔষধ মিসবি,সেই ঔষধে আছে মানুষ অজ্ঞান করা ঔষধ,

রনজিতঃ কেনো আমি এ কাজ করব তোমার কথায়,

বীরপ্রতাপঃ আমি জানতাম সোজা আঙ্গুলে ঘী ওঠে না, তাই একটু বেকাতে হবে,তুই কি বিয়ে করেছিস?

রনজিতঃ হুম তোর মত কাপুরুষ আর কি পারে যদি না রাজি হই তো পরিবারকে ধমকাবি,আরে আমি বিয়ে করি নাই,

( তখন গুনডাটা ফোন কেড়ে নিলো,আর বীরপ্রতাপ ফোনে গুনডাটাকা কি বলল,তাই গুনডাটা হাসতে লাগে, তার পর সব গুনডা মিলে  রনজিতকে �

ুইয়ে জোর করে তার পুরুষ লিঙ্গ কেটে দেয়,তারপর তাকে হাসপাতালে নিয়ে যায়,)

Rate this script:0.0 / 0 votes