Tha Real Father Page #3

�

র্টঃ১২,স্থান, বৃদ্ধা�

্রম,সময় রাত,চরিত্রে, একজন,(রূদ্রনীল)

(ওদিকে রূদ্রনীল বৃদ্ধা�

্রমে বসে দেওয়ালে মাথা ঠেকিয়ে কাদছে,,,,,, ,আর ওদিকে ছেলেরা পার্টি করছে, তখন একটা গান,ছেলে আমার মস্ত বড় মস্ত অফিসার, মস্ত ফ্ল্যাটে যায় না দেখা এপার ওপার,এই গান টা,,,,,,,,,।

কিছুদিন পর.......

�

র্টঃ১৩,স্থান, পোসাক মিলের সামনে রাস্তার মধ্যে, সময় দুপুর,চরিত্রে, তিনজন সহ,�

্রমিকরা( অজয়,সুজয়,বি�

াল,ও �

্রমিক দল)

( এ দিকে আজ পো�

াক �

্রমিকরা পথে নেমেছে আন্দলনে, এই কম্পানির নাম,RR, এই কোম্পানির বর্তমান  চেয়ারম্যান অজয় আর সুজয়। আজ এই  RR কম্পানির �

্রমিকরা আগের থেকে কম বেতন আর �

্রম করে বে�

ি তাই তারা আনদলনে নেমেছে তাদের বেতন বাড়াতে হবে,তাই  এক হাজার �

্রমিক পথে আনদলনে নেমেছে, এখন অজয় আর সুজয় এসেছে তাদের কাছে , যখন অজয় আর সুজয় গাড়ি থেকে নামলো তখন �

্রমিকরা সবাই উঠে দাড়ালো এবং এই �

্রমিকদের লিডার বি�

াল বলল,,,)

বি�

ালঃ স্যার আমাদের বেতন বাড়াতে হবে,

অজয়ঃ কেনো হঠাৎই তোমাদের মাথায় ভূত চেপে গেলো কিভাবে?

সুজয়ঃ তা ছাড়া তোমাদের তো প্রাপ্য মূল্য দেওয়া হচ্ছে ,

বি�

ালঃ না স্যার আমরা আর আপনাদের কোনো কথা �

ুনতে রাজি নয়, আমাদের বেতন বাড়াতেই হবে,কি বলো ভায়েরা,

�

্রমিক দলঃ হ্যাঁ, হ্যাঁ, হ্যাঁ, বেতন বাড়িতে হব,বেতন বাড়াতে হবে, চেয়ারম্যান স্যার হাই,হাই,হাই

( তখন বি�

াল অজয় আর সুজয়য়ের দিকে তাকিয়ে মুসকি হাসি দিতে লাগে,তখন সজয় বুঝতে পারলো কারুর উসকানিতে এই হচ্ছে  তাই সুজয় বি�

ালের উপর ঝাপিয়ে পড়ে মারধর করে,মারামারি হচ্ছে অজয় তখন ঠেকাতে যায়,হ্যাতো �

্রমিকদের ভিতর থেকে একটা গুনডা বি�

ালকে গুলি করে, আর সব দোষ দুভাইয়ের উপর এসে পড়ে এবং তাদের RR কম্পানি বন্ধ করে দিলো সরকার আর দুবাইকে জেলে দিলো,)

একদিন পর.....

�

র্টঃ১৪,স্থান, RR কলেজ,সময় দুপুর,চরিত্রে, তিনজন সহ,আরো মা বাবা ও ছাত্র,ছাত্রী (সিংহ ছিনা,এবং একটা ছাত্র)

(ও দিকে RR কলেজের একটা ছাত্র আত্মহত্যা করছে, তাই ইনেক্সপেক্টর সিংহ ছিনা এসেছে ইনভেস্টিগে�

ন করতে,জানতে পারে যে এই RR কলেজে  ভর্তি হতে গেলে অনেক টাকা লাগে এখানে গরীবরা বে�

ি আসে ভর্তি হতে এর কারন এখান থেকে পাস করার পর RR যৌথ ভাবে বিদে�

ি সপ্টার কোম্পানিতে চাকরি দেয়,তাই ছাত্র  ছাত্রী কোনো চিন্তা থাকে না,আর বে�

ি টাকা লাগলেও এই RR কলেজে ভর্তি হয়,তাই সব ছাত্র ছাত্রীরা জানতে পারে তাদের চেয়ারম্যানরা জেলে,এবং  RR নামে যে কয়টা কম্পানি আছে সরকার সব বন্ধ  করে দিয়েছে,  কি দিয়ে কি হবে এই ভেবে একটা ছাত্র আত্মহত্যা করেছে , কলেজে সেই ছাত্রর মা বাবা এসেছে ,আর কেদে কেদে বলছে, সিংহ ছিনাকে)

ছাত্রর মাঃ  জানো বাবা সব সময় বলতো সে বড় ইন্জিনিয়ার হবে,  আর আমাদের কোনো কষ্ট করতে দিবে না,এই কলেজে ভর্তি হলে নাকি চাকরি হবেই হবে,

ছাত্রর বাবাঃ আমি বলেছিলাম পাচ লাখ টাকা কোথায় পাবো, ছেলে কোনো কথায় �

ুনলো না,টাকাটা কি ভাবে এনেছিলাম জানো বাবু,আমার আমার স্ত্রীর কিডনি বেচে,

( এই সুনে সিংহ ছিনা কেদে দিলো এ ধরনের অনেক দুঃখের কথা বলল আরো অনন্যনো ছাত্র ছাত্রীর মা বাবা এসেছে কলেজে, এবং অজয় আর সুজয়য়ের উপর কেস জটিল হয়ে গেলো,থানায় গিয়ে সিংহ ছিনা দুভাইকে খুব ধমকালো,এবং দুদিন পর অজয় আর সুজয়কে তাদের স্ত্রীরা জামিনে ছাড়িয়ে নিলো,)

একদিন পর....

�

র্টঃ১৫,স্থান, কলেজের সামনে,সময় বিকাল,চরিত্রে, দুইজন( সিংহ,একটা ছাত্র)

(সিংহ ছিনা যখন কলেজে আবার ইনভেস্টিগে�

ন করতে এসে এদিক ওদিক ঘোরাঘুরি করছে,যখন �

েষ করে চলে যাচ্ছে  তখন মৃত ছাত্রর বন্ধু সিংহ ছিনাকে সব খুলে বলল,)

(কিছুদিন আগের কথা মুখে বলছে ছাত্রটা সিংহকে)

( বন্ধুঃ আমরা দুই  বন্ধু কলেজের বাইরে বসে আড্ডা দিচ্ছি, তখন আমার বন্ধুকে ডেকে নিয়ে গেলো কিছু লোক, আর আমার মনে হলো এদের বীরপ্রতাপের সাথে দেখেছে,আমি যখন তাদের পিছু করলাম তখন দেখি আমার বন্ধুকে তারা জোর করে কলেজের ছাদে দিনে গেলো এবং তাকে ছাদ থেকে ফেলে দিলো আমি সব দেখতে পেয়েছি, তাই তারা আমাকে ধরার চেষ্টা করে আমি কোনো ভাবে পালিয়ে যায়, কিন্তু গুনডারা রাতে আমাদের বাড়িতে গিয়ে আমার বাবা আর মাকে খুব মারে, এবং বলে আমি কিছু দিখি নায় কলেজে আমার বন্ধুর সাথে যা হয়েছে, যদি বলি তো,তাহলে আমাকে বাদে আমার মা বাবাকে মেরে দিবে সেই কারনে আমি বলি নাই,)

( তখন সিংহ ছিনা সব বুঝতে পারল আর সেই ছাত্রকে সাহস দিলো, এবং সেই ছাত্র একজনের নাম �

ুনে ফেলেছিলো, বিট্টু,আর সিংহ ছিনা বিট্টু নামের গুনডাকে খুজতে রাতে বীরপ্রতাপের বাসায় যায়,)

�

র্টঃ১৬,স্থান, বীরপ্রতাপের গেস্টরুম, সময় রাত,চরিত্রে, একজন( সিংহ) সহ,অনেক লোক পার্টি চলছে আইটেম গান চলছে,হট হট মেয়েদের নিয়ে,

( যখন সিংহ বিট্টু নামের গুনডাকে খুজতে যায় বীরপ্রতাপের ওখানে যায়ে দেখে আয়টেম গান চলছে,,,এবং গানের মাঝে বিট্টু নামে গুনডাকে খুজছে,গান চলছে,,,গুনডাটাকে না পেয়ে  সিংহ ছিনা চলে গেলো আর গান �

েষ)

�

র্টঃ১৭,স্থান, বৃদ্ধা�

্রম,সময় সন্ধ্যা, চরিত্রে, তিনজন সহ কিছু গুনডাও বৃদ্ধা�

্রমের কিছু বুড়ো( রুকমনি,রূদ্রনীল,বীরভদ্র)

( এদিকে রুকমনিও চলে আসে বৃদ্ধা�

্রমে রূদ্রনীলের সাথে থাকবে বলে কারন রুকমনির রূদ্রর কষ্ট সহিতে না পেরে সে এই কাজ করছে,,)

রূদ্রনীলঃ একি রুকমনি তুমি এখানে?

রুকমনিঃ হ্যাঁ আমিও ভেবে নিয়েছি,আজ থেকে  বৃদ্ধা�

্রমে থাকব

রূদ্রনীলঃ কেনো অজয় আর সুজয় তোমাকে ও তাড়িয়ে দিলো নাকি,

রুকমনিঃ মনে করো তাই, যে ৩২ বছর ধরে কষ্ট করছে নিজের সম্মানের জন্য, কিছু সময়ের মধ্যে সে সম্মান �

েষ হয়ে গেলো �

ুধু মাত্র ছেলেদের জন্য, আজ তারা কত আনন্দ করে বেড়াচ্ছে, আর বাবা বৃদ্ধা�

্রম বাহ, রূদ্র এখনো সময়  আছে জেগে ওঠো,

রূদ্রনীলঃ আমি বলেছিনা এ ধরনের কথা তুমি আর বলবে না,আমার বেক্তিগত নিয়ে নাগ গলাতে আসবেনা,

রুকমনিঃ হুমম বেক্তিগত,আজ আমি পর হ্যাঁ, মনে নেই, সে সব পুরোনো কথা, কোথায়,ছিলো সেদিন তোমার বেক্তিগত , আজ বড় বেক্তিগত হয়ে পড়েছে,

(অনেক সুখ দুঃখের কথা হলো তারপর দুজনই কেদে, দুজন দুজনকে জড়িয়ে কাদতে থাকে, কিছু সময় পর বৃদ্ধা�

্রমে কিছু গুনডা হামলা করেছে আর একটা বৃদ্ধার গলায় সোনার চেন ছিলো তাই গুনডা গলা থেকে চেনটা ছিনিয়ে নিতে যায়,তখন রুকমনি ঝাপিয়ে পড়ে ঠেকাতে আর রুকমনিকে ধাক্কা দেয় এবং রুকমনিকে ধরে নেয় রূদ্রনীল সাথে সাথে একটা গুনডা এসে মারতে যায় রূদ্রনীলকে তারপর রূদ্রনীল ও তাকে মারে এবং রূদ্রনীল কিছু ডায়লগ দেয়,আবার মারামারি হয়, �

েষে যখন একটা গুনডা আসে পিছন দিয়ে রূদ্রনীলকে মারতে তখনই রুকমনি চিতকার করে ওঠে আর রূদ্রনীল পিছনে ঘুরে তাকায় সেই গুনডাটা দেখে রূদ্রনীল চৌধুরী, গুনডাটা তখনই মাটিতে হাটুগড়া দিয়ে বসে মাথা নিচু করে,তখন সে গুনডা বলে)

গুনডাঃ বস আমার বীরভদ্র চিনতে পারছেন আমার ভূল হয়ে গিয়েছে খমা করেন,

রূদ্রনীলঃ বীরভদ্র তুই?

রুকমনিঃ আমাদের বীরভদ্র?

গুনডাঃ হ্যাঁ রানি মা,

রূদ্রনীলঃ এখনো তোর এই পেসা ছাড়তে পারলি না,

গুনডা অর্থাৎ বীরভদ্রঃ কি করব বস,পুরানো ব্যাবসা ছাড়া যায় না, তা আপনারা এখানে কি করছেন,

( তখন সব খুলে বলল বীরভদ্রকে এই �

ুনে বীরভদ্র রেগে গিয়ে অজয় আর সুজয়কে মারতে যাবে তখন রূদ্রনীল বারন করে আর বীরভদ্র বলে)

বীরভদ্রঃ বস আপনার যদি আমাকে কোনো ভাবে প্রয়োজন হয় তাহলে আমাকে একটু হুকুম করবেন সব �

ালাকে �

ুইয়ে দিবো,

(এই বলে বৃদ্ধা�

্রমে অনেক টাকা দিয়ে চলে গেলো)

কিছুদিন পর....

�

র্টঃ১৮,স্থান, হাই কোর্ট,সময় সকাল,চরিত্রে, দ�

জন,(অজয়,সুজয়,রুকমনি,বীরপ্রতাপ, কিছু গুনডা,জজ,বীরপ্রতাপের উকিল �

িবসংকর,মায়া,পার্বতী,যে ছেলে আত্মহত্যা করেছিলো তার মা,বাব, সহ আরো অনেকেই,)

( ওদিকে আজ কোর্টে লোক ধরছে না, আর সেই অজয় আর সুজয়য়ের  রায়ের দিন, বীরপ্রতাপও আসছে, যে ছেলে আত্মহত্যা করেছিলো বীরপ্রতাপ তার পক্ষ নিয়ে আর দে�

ের সব থেকে বড় উকিল নিয়ে, এদিকে অজয়দের উকিল ছিলেন রুকমনি,�

ুরু হয়ে গেলো উকালতি কোনো ভাবে জিততে পারল রুকমনি,কোর্ট আবার লাস্ট সময় দিলো দুদিন পর, হয় সারা জীবনের জন্য জেল হবে আর না হয় বেচে যাবে,)

( ফ্যামিলি স্টাইল)

(যখন কোর্ট থেকে বেরিয়ে আসছে তখন দুভাই মাঝে আর তাদের স্ত্রীরা পাছে সর্ব প্রথম  আগে ছিলেন রুকমনি দেবী,সাংবাদিকরা জানতে চায় রায় কি হলো তারা কিছু না বলে চলে গেলো,  তার পর পরই বীরপ্রতাপ এলো এসে গরীবের পক্ষে  কিছু ডায়লগ দেয় আর সে ও চলে গেলো,)

Rate this script:0.0 / 0 votes