Tha Real Father Page #4

�

র্টঃ১৯,স্থান, রাস্তার মাঝে,গাড়ি চলছে,সময় দুপুর,চরিত্রে, পাচজন(অজয় গাড়ি চালাচ্ছে, সুজয় তারপাসে,মাঝের ছিটে মায়,পার্বতী, পিছনের ছিটে রুকমনি,)

(ওদিকে কোথায়ও ভালো উকিল পায়না,অজয়রা সব জায়গা খুজেছে কোথায়ও পেলো না,গাড়িতে যখন বাড়ি ফিরছে অজয় সুজয় এবং তাদের স্ত্রীর।   �

েষমে�

গাড়ির ভিতর  রুকমনি বলে উঠে)

রুকমনিঃ গাড়ি থামাও, উকিল আছে দে�

কেনো বিদে�

েও সে উকালতি করছে নাম রনজিত কুমার,

সুজয়ঃ কোথায় কোথায়,তাে কোথায় পাবো,

রুকমনিঃ তবে তার সাহায্য নেওয়া হতো সোজা না,সে কারুর কথায়ই �

োনে না,এক কথায় মানুষিক রুগী,

অজয়ঃ তাহলে সে কিভাবে আমাদের সাহায্য করবে,পাগল একটা।

রুকমনিঃ হুম হা হা,বললাম না দে�

কেনো বিদে�

েও সে ইন্টারনে�

নাল,

( তখনই সুজয় লন্ডনে ফোন দেয় তার বন্ধুর কাছে আর সুজয় তার বন্ধুর কাছে �

োনে লন্ডনে রনজিত কমার বলে কোনো উকিল আছে নাকি,তখন তার বন্ধু বলল)

সুজয়ঃ হে বন্ধু আমি, কেমন আছিস?

বন্ধুঃ ভালো!!  তোর খবর কি?

সুজয়ঃ আর খবর,আমি কি বলি তাই �

োন,বলছি তোদের ওখানে রনজিন নামে ইন্ডিয়ান উকিল আছে?

বন্ধুঃ আছে নাকি কি বলছিস সে একজন গুনডা যার কেচ একবার হাতে নেয় সে হয় মরবে না হয় বাজবে,

( এই কথা �

োনার পর অজয়ের স্ত্রী ফোন দেয় আমেরিকায়,তার    বান্ধবীর কাছে একই জবাব পাই, তারপর সবাই যেতে চায় সেই উকিলের কাছে,তখন রুকমনি বলে)

মায়াঃ হে প্রিয়া কেমন আছিস?

প্রিয়াঃ ভালো, হঠাৎ আমার খবর কি ব্যাপার?

মায়াঃ বলছি তোদের আমেরিকায় ইন্ডিয়ান কোনো উকিল আছে?

প্রিয়াঃআছে বইকি,রনজিত কুমার, সের হচ্ছে,

মায়াঃ আচ্ছা পরে কথা বলছি,

প্রিয়াঃ হ্যালো,হ্যালো,,( তারপর মায়া কল কেটে দিলো)

রুকমনিঃ তার কাছে যেতে হলে একজন বেক্তিকে নিয়ে যেতে হবে,

সুজয়ঃ কে সে নিয়ে জাবো,

রুকমনিঃ রূদ্রনীল চৌধুরীকে,

( এই �

ুনে দুই ভাই খুব রেগে গেলো আর গাড়ি থেকে নামিয়ে দিলো রুকমনিকে,তারা সিদ্ধান্ত নিলো নিজেরাই যাবে, গাড়ি কিন্তু চলছে,হুট করে গাড়ি পিছনে নিয়ে রুকমনিকে যেখানে নামিয়ে ছিলো সেখানে যায়,আর রুকমনির কাছে �

োনে সে জায়গা কোথায়,তখন বলে)

রুকমনিঃ মধুপুর

( �

োনার পর তারা যাচ্ছে আর যাওয়ার সময় গাড়ির মধ্যে বলছে সুজয় অজয়ের কাছে,)

সুজয়ঃ আচ্ছা দাদা মধুপুর নাম টা খুব চেনা চেনা লাগছে তাই না,,রে,

অজয়ঃ হ্যাঁ !

বড় স্ত্রী মায়াঃ তোমরা কাজটা ঠিক করলে না আন্টিকে না এনে!

ছোট্ট স্ত্রী পার্বতীঃ হ্যাঁ  আমারও মনে হলো তাই চিনি না জানি না,কি ভাবে একজনকে রাজি করাবো,

অজয়ঃ আহ একটু থামবে তোমরা,

�

র্টঃ২০,স্থান মধুপুর,সময় বিকাল,চরিত্রে সাতজন,(অজয়,সুজয়,মায়া,পার্বতী, একটা ভদ্রলোক,একটা কৃষক,একটা বাচ্চা)

( তারা চলে এলো মধুপুর,গাড়ি থেকে  নামার পর এলাকাটা কেমন জানো ভয়ংকর লাগছে,যখন মানুষের কাছে �

ুনছে,)

বড় স্ত্রী মায়াঃ দাদা দাদা রনজিতের কুমারের বাসা কোথায়?

(কিছু না বলে লোকটা চলে গেলো)

ছোট্ট স্ত্রী পার্বতীঃ আজব লোক তো কিছু না বলেই চলে গেলো,

সুজয়ঃ আচ্ছা হ্যাঁতো বড় উকিল এই ভয়ংকর এলাকায় কেনো থাকে, ওই একজন আসছে মনে হয় ভদ্রলোক (কাদে লাঙ্গল নিয়ে মাঠের উদ্দে�

্য আসছে)

অজয়ঃ ভালো আছেন, আচ্ছা দাদা এখানে রনজিত কুমার  বাবুর বাসাটা কোথায়,

( সেও কিছু বলল না, তারপর কিছু দূর যায় যায়ে দেখে বে�

বড় একটা বাজার, আর  হুট করে একটা ছোট্ট বাচ্চা এসে বলছে,)

বাচ্চাঃ কোথায় যাবেন রনজিত পাগলের বাড়ি,আসেন,

সুজয়ঃ আচ্ছা রনজিত পাগল নাকি,

অজয়ঃ এই চুপ!

বাচ্চাঃ না পাগল না, পাগলা কুত্তা জারে তারে কামড়াই,

�

র্টঃ২১,স্থান জমিদারবাড়ি,সময় বিকাল,চরিত্রে  পাচজন,(মায়া,পার্বতী, অজয়,সুজয়, একটা লোক,সহ আরো অনেক লোক বিদে�

ি ওপুলি�

)

( এই বলতে বলতে চলে এলো রনজিত কুমারের  বাসায় বি�

াল জমিদারবাড়ী, তবে অজয়রা একটা জিনিস দেখে তারা অবাক হয়ে গেলো,রাজবাড়ীর গেটে বড় করে লেখা আছে,RR, তখন তারা ভিতরে প্রবে�

করে অনেক নামি দামি বিদে�

ি লোক,গুনডারা, এলাকার লোক,পুলি�

ও রয়েছে,তখন অজয় একজনের কাছে �

ুনছে)

অজয়ঃ ভাই রনজি কুমার বাবুর সাথে একটু দেখা করা যাবে,

লোকঃ আরে দাদা আমি দুদিন এসে �

ুনেছি রনজিত পাগল �

ুয়ে আছে, আজ এসেও একই কথা �

ুনছি �

ুয়ে আছে,

( এই �

ুনে তারা ভয় পেয়ে গেলো হাতে মাত্র দুদিন এই একটাই আসা,তাও ঘুমিয়ে আছে,এখন কি করবে, সুজয় জোরপূর্বক  ঘরের ভিতর ঢোকা মাত্রই কে জানো ঘরের মধ্যে থেকে লাথি মেরে সুজয়কে ছুড়ে ফেলে দিলো দূরে, আর এখন সবাই দৌড়াদৌড়ি করছে জানে যে পাগল খেপেছে,অজয়রাও চলে এলো রাজবাড়ীর বাইরে)

�

র্টঃ২২,স্থান জমিদার বাড়ির সামনে একটা চায়ের দোকানে,সময় বিকাল,চরিত্রে পাচজন (অজয়,সুজয়,মায়া,পার্বতী, চা ওয়ালা,)

(একটা দোকানে চা খাচ্ছে, অজয় মনে মনে ভাবতে লাগে, রূদ্রনীলের সাথে কোনো না কোনো সম্পর্ক আছে,কারন জমিদারবাড়ীর নাম আর অজয় দের কম্পানির নাম এক তার জন্য,।)

পরেরদিন.....

�

র্টঃ২৩,স্থান RR বাস ভবন,সময় সকাল,চরিত্রে চার জন,(অজয়,সুজয়,মায়া,পার্বতী--চিন্তায় সবাই মগ্ন)

(তাই তারা চলে এলো বাড়ি,এসে বড় স্ত্রী মায়া আর ছোট্ট স্ত্রী পার্বতী গাড়ি নিয়ে  চলে গেলো বৃদ্ধা�

্রমে)

�

র্টঃ২৪,স্থান বৃদ্ধা�

্রম,সময় সকাল,চরিত্রে তিনজন,(মায়া,পার্বতী, রূদ্রনীল)

(বৃদ্ধা�

্রমে গিয়ে দেখে রূদ্র ঘরের এক কোনায় বুড়োদের সাথে কথা বলছে, মায়া এবং পার্বতী রূদ্র কাছে গিয়ে  খুব কাদতে থাকে এবং সব খুলে বলল রূদ্রনীলকে)

মায়াঃবাবা আমরা জানি তোমার ছেলেরা অপরাধ করেছে তাই

বলে তাদের এভাবে আগুনে ঠেলে দিতে পারো না,

পার্বতীঃ বাবা আজ যদি তোমার ছেলেদের কিছু হয়ে যায় আমরা বেজে থাকতে পারব না,তুমি কিছু একটা করো,

রূদ্রনীলঃ কি করতে হবে আমার!

পার্বতীঃ মধুপুর যেতে হবে,,

রূদ্রনীলঃ মধুপুর,,? আহ,আমি জাবো!

মায়াঃ হ্যাঁ তুমি না হলে ওই উকিলকে আনতে পারবে না কেউ,হাতে মাত্র দুইদিন বাবা

পার্বতীঃ আমাদের দয়া করো বাবা,

( রূদ্রনীল চৌধুরী তার বৌমাদের নিজের মেয়ের মত দেখে,তাই রূদ্রনীল  রাজি হয়ে গেলো মধুপুর যেতে,)

�

র্টঃ২৫,স্থান রাস্তার মাঝে, সময় বিকাল,চরিত্রে আটজন,(মায়া,পার্বতী,অজয়,সুজয়,রূদ্রনীল,রুকমনি,�

রদার,চামচা,সহ কিছু গুনডা)

(রউনা হলো হলো মধুপুর,প্রথম গাড়িতে ছোট্ট বৌ ও বড় বৌ এবং রূদ্রনীল রুকমনি যাচ্ছে, দ্বিতয় গাড়িতে অজয় আর সুজয় পাছে আর দুইটা গাড়ি, এবং কিছু কমেডিয়ান গুনডা নিয়ে যাচ্ছে, তখন সুজয় অজয়কে বলছে)

সুজয়ঃ দাদা আজ সব ভাড়াটে খুনি নিয়ে যাচ্ছি, সেদিন �

ালা পাগল উকিল আমাকে লাথি মেরে বের করে দিয়েছিলো,আজ একটাকেও আস্ত রাখব না,

অজয়ঃ কেনো এসবের কোনো প্রয়োজন ছিলো,

সুজয়ঃ না দাদা আমাদের প্রোডাক�

নের জন্য নিয়ে যাচ্ছি,

( পিছনের গাড়িতে কমেডিয়ান গুনডারা বলা বলি করছে,গাড়ি কিন্তু চলছে)

চামচাঃ �

রদার আপনার কি মনে হচ্ছে আজ কি লা�

পড়বে,

( আর এক চামচা মনে মনে বলছে)

আর এক চামচাঃ �

ালা ভুড়ি মোটা চুলের স্টাইল দেখো তো,সে করবে খুন

( এই বলে সবার  আড়ালে �

রদারের মাথায় ঠোকা দেয় তখন �

রদার বলে)

�

রদারঃ কে বে আমার মাথায় ঠোকা দিলো,

সব গুনডাঃ আমি না �

রদার আমি না

( এভাবে যাওয়ার পথে অনেক কমেডি হলো,তারপর সবাই পৌঁছে গেলো মধুপুর)

�

র্টঃ২৬,স্থান মধুপুর,সময় বিকাল,চরিত্রে সাতজন, সহ গুনডারা(অজয়,সুজয়,রুকমনি,রূদ্রনীল,মায়া,পার্বতী, কোদাল কাধে একটা লোক, এবং রূদ্রদের পিছনে তাদের গুনডারা এবং মধুপুর এলাকার লোক)

(রূদ্রনীল চৌধুরী যখন গাড়ি থেকে নেমে এক পা মধুপুরের মাটিতে পাড়া দিলো তখন মধুপুরের সব কিছু থমকে গেলো,পাখিরাও থমকে গেলো,  যখন গাড়ি থেকে নেমে হাটা �

ুরু করেছে উকিলের বাড়ির দিকে, আগে রূদ্রনীল চৌধুরী আর রুকমনি,পিছনে অজয় সুজয় ও স্ত্রীরা এবং গুনডারা, এলাকার লোক  রূদ্রনীল চৌধুরীকে দেখে ভগবানকে যেমন প্রণাম করে ঠিক তেমন প্রণাম করছে,রূদ্রনীলের সামনে দিয়ে একটা লোক কোদাল কাধে নিয়ে মাঠে যাচ্ছে রূদ্রনীলকে দেখে ঘাড় থেকে কোদাল ফেলে দিয়ে তাকে প্রণাম করে এবং তার পায়ে একটা চুমু দিলো আর রুকমনির হাতে চুমু দিয়ে চলে গেলো, এসব ছেলে বৌ এবং গুনডারা দেখে একটু অবাক হয়ে গেলো,যখনই সবাই উকিলের বাড়িতে ঢুকবে তখন রূদ্রনীল সেই গেটের দিকে একটু তাকাতে লাগে)

�

র্টঃ২৭,স্থান জমিদার বাড়ির মধ্যে, সময় বিকাল,চরিত্রে তারোজন,(রুদ্রনীল,রুকমনি,অজয়,সুজয়,মায়া,পার্বতী,�

রদার,উকিল,বীরভদ্র ,চামচা,একটা লোক,দুইটা বিদে�

ি লোক,সহ কিছু গুনডা ও আরো অনেকে)

(যখন ভিতরে ঢুকে গেলো তখন রুকমনি খুব খু�

ি হতে লাগে, উকিলের ওখানে যত লোক ছিলো সবাই রূদ্রনীলকে দেখে প্রণাম করতে �

ুরু করে দিলো, ওখানে দুজন বিদে�

ি প্রণাম করলো না, কিন্তু তাদের পাসে একটা লোক প্রণাম করছে তখন সেই বিদে�

িরা পাসের লোকটা বলছে এ কে,তখন পাসের লোকটা বলল)

পাসের লোকঃ এ ও টাইগার যার মুখের থেকে খাবার ছিনিয়ে নেওয়ার পর ও �

ান্ত থাকে কিন্তু তাকে ঘুম থেকে জাগালে পুরো এলাকা ছিন্ন ভিন্ন করে দেয়,

Rate this script:0.0 / 0 votes