অপু Page #7

ফোনঃ আমাকে মেরে ফেলবে, অপু আমি বাজতে চায়,দয়া করে আমাকে বাচা,অপু,,

অপুঃ তোর কিছু হবে না আমি আসছি,এখনই আসছি,

(এই বলে অপু পরিক্ষা হলে না গিয়ে ঊর্মিলাদের বাসায় যাচ্ছে, ওদিকে পরিক্ষা প্রায় �

ুরু হতে চলেছে,রঘু ফোনের পর ফোন করেই চলেছে,কিন্তু অপু ফোন তুলছে না,)

�

র্টঃ৪২,স্থান ১০৯ নাম্বার ভাড়ার বাড়ি, সময় দিন, চরিত্রে চয়জন(অপু,ঊর্মিলা, ঊর্মিলার স্বামী সহ আরো দুই জন পুরুষ, এবং রঘু)

(অপু চলে আসে ঊর্মিলা ও তার স্বামী যে বাড়িতে ভাড়া থাকে ১০৯ নাম্বার বাড়ি,ঘরের বাইরে থেকে অপু চিতকার করে ঢাকছে ঊর্মিলা ঊর্মিলা বলে,কোনো সাড়া �

ব্দ পাচ্ছে না,হুট করে ঊর্মিলার কান্নার �

ব্দ �

ুনতে পাই,এই �

ুনে অপু তাড়াতাড়ি ঘরের ভিতরে যায়,যায়ে দেখে ঘরের সব আলো লিভানো,অপু ডাকছে)

অপুঃ ঊর্মিলা, ঊর্মিলা,

(কোনো �

ব্দ পাচ্ছে না,হুট করে উপর থেকে �

ব্দ পেলো কিছু পুরুষ হাসতে লাগে আর ঊর্মিলা কাদতে থাকে,তখন অপু উপরে চলে যায়,যায়ে দেখে একটা রুমে ঊর্মিলাকে তিন জন লোক তাকে ধর্ষণ করছে,সাথে ঊর্মিলার স্বামীও আছে,এই দেখে অপু তাদের খুব মার মারতে লাগে, আর ঊর্মিলাকে নিয়ে নিচে আসছে,ঠিক তখনই ঊর্মিলাকে পিছন থেকে একটা কাচের বতল দিয়ে মাথায় বাড়ি মারে,আর ঊর্মিলা নিচে পড়ে যায়,এবং অপু চিতকার করতে থাকে,তখন সেই তিনজন অপুকেও ধর্ষণ করে,অপু সারা ঘর দৌড়ে পালাবার চেষ্টা করে কিন্তু �

য়তানরা তাকে কোনো ভাবে বাচতে দিলো না, অপু তাদের পা ধরে ভিক্ষা চাইলে ও তারা তার কোনো কথা �

ুনলো না,এদিকে পরিক্ষা �

ুরু হয়ে গেছে,এবার যখন ওই তিন জন অপুকে মেরে দিলো আর অপুর সারা �

রীরে ইয়াসিট দিয়ে পড়িয়ে দিলো, ঠিক যখনই ঊর্মিলার গায়ে দিবে, ঠিক তখনই রঘু এসে যায়,সেই তিনজকে মারতে থাকে,তাদের খুব মেরে দূর্বল করে দেয়,যখন ঊর্মিলার জ্ঞান আসে তখন রঘু �

ুনছে)

রঘুঃ আমার অপু কোথায়,?

(তখন ঊর্মিলা হাতের ইসারায় দেখাই অন্য রুমে,তখন রঘু দৌড়ে যায়ে দেখে ইয়াসিটে পড়ছে অপু,এই দেখে রঘু �

্রিতি�

ক্তি হারায় যায়,এবং সেখানে বসে পড়ে,ওদিকে তিনজনের থেকে একজনের একটু স্ববল হয়ে ওঠে এবং রঘুকে মারতে আসবে ঠিক তখনই পায়ের কাছে বড় বতলের একটা ইয়াসিটের বতল পায়ে ধাক্কা লেগে উপর দিক উঠে যায়,এবং সব ইয়াসিট সেই তিনজনের গায় এসে লাগে এবং তারা সবাই মারা যায়,ঊর্মিলা ও,)

বর্তমান,,,,,,,,

�

র্টঃ৪৩,স্থান ১০৯ নাম্বার ভাড়ার বাড়ি,সময় রাত,চরিত্রে চারজন(অপু,ইকরা,সুপ্রিয়া, গোসায়,এবং ভূত)

(তখন গোসায় সেই ভূতকে বলছে)

গোসায়ঃ হ্যাঁ তোমার কষ্ট আমরা বুঝতে পারছি,তাহলে তুমি এদের এভাবে ক্ষতি করছ কেনো,এদের তো কোনো দোস নেই,

ভূতঃ এদের দোস নেই,হুম,এদের জন্য আজ আমার এই অবস্থা,

(এই কথা �

োনার পর সবাই অবাক হয়ে গেলো)

কিছু বছর আগে,,,,,,,,

�

র্টঃ৪৪,স্থান ১০৯ নাম্বার ভাড়ার বাড়ি,সময় দিন,চরিত্রে সাতজন( ঊর্মিলা, ঊর্মিলার স্বামী সহ দুই গুনডা,সুপ্রিয়া ও তার বাবা,মা)

( যে দিন রাতে ঊর্মিলাকে ধর্ষণ করে ওই ভাড়ার বাড়ির উপরের রুমে ভাড়া থাকত সুপ্রিয়া ও তার পরিবার, যখন ঊর্মিলা ওদের কাছে প্রাণের ভিক্ষা চাইলো,তখন সুপ্রিয়া ও তার পরিবার তাকে অপমান করে,যখন ঊর্মিলা দৌড়ে গিয়ে তাদের দরজার কাছে যায়,এবং দরজা ঠক ঠক করছে)

ঊর্মিলাঃ দরজা খোলেন,আমাকে বাচান,�

য়তানদের হাত থেকে বাচান,

(তখন সুপ্রিয়া দরজা খুলল)

সুপ্রিয়াঃ কি চায়,আর এ কি অবস্থা তোমার,

ঊর্মিলাঃ দিদি আমাকে বাচান,পুলি�

কে ফোন করেন দিদি,

বাবাঃ কে রে মা,

সুপ্রিয়াঃ নিচের তলার ভাড়াটে,

মাঃ ও সেই নে�

া খোরের লোক,

বাবাঃ চল চল,এরকম প্রতিদিনের নাটক,যত সব বাজে মেয়ে ভাড়া করে আনে এই নে�

া খোরের দল,

ঊর্মিলাঃ না,না আংকেল আমি ভালো ঘরের মেয়ে, আমাকে আপনি বাচান,

বাবাঃ এই পা ছাড়,পা ছাড়,যা,যা,

(এই বলে ঊর্মিলাকে তারা সাহায্য করল না,আর পিছন থেকে সেই তিনজন গুনডা এসে ঊর্মিলাকে জোর করে নিয়ে গেলো)

�

র্টঃ৪৫,স্থান ১০৯ নাম্বার ভাড়ার বাড়ি, সময় দিন,চরিত্রে সাতজন(অপু,সেই তিনজন ছেলে,ইকরা,লিজা,সন্দ্বীপ)

(কিছু সময় পর যখন অপু এলো তখনই অপুকেও সেই তিন জন জোর পূর্বক ধর্ষণ করার আগে-(কিছু সময় আগে)- ঘর থেকে বেরিয়ে পালানোর চেষ্টা করে তখন আসে পাসে কেউ ছিলো না,দূর থেকে ইকরা আর লিজাকে দেখতে পাই, তখন অপু বলে)

অপুঃ আামাদের বাচাও,না হলে মেরে ফেলবে,

(এই বলার সাথে সাথে ইকরা আর লিজা হাসতে লাগে,বলছে)

লিজাঃ অভিনয় চলছে,দিন দুপুরে তোমাকে ধর্ষণ করছে,হা, হা,হা,

ইকরাঃ এইসব জায়গা মজা করিস না তো লিজা,আচ্ছা তুমি বলতে পারবে এখানে সু্প্রিয়াদের বাসা কোনটা,

(এই বলতে বলতে সেই তিনজন ছেলে চলে আসে,তারা বলছে)

তিনজনঃ দিদি,এ আমাদের বোন, মাথায় একটু সিট আছে যা তা বলতে পারে মনে কিছু করবেন না,

ইকরাঃ আচ্ছা আচ্ছা, আমরা প্রথমেই বুঝতে পেরেছি,

(এই বলতে বলতে ইকরাদের পিছনে একটা গাড়ি চলে এলো, সেই গাড়িতে ছিলো সন্দ্বীপ, যখন অপুকে সেই তিনজন নিয়ে যাচ্ছে, তখন সন্দ্বীপ গাড়ির আয়না দিয়ে দেখতে লাগে যে অপু রেগে তার আয়নার দিকে তাকিয়ে আছে)

বর্তমান,,,,,,,

�

র্টঃ৪৬,স্থান ১০৯ নাম্বার ভাড়ার বাড়ি, সময় দিন চরিত্রে চারজন, (অপু,ইকরা,সুপ্রিয়া, গোসায়,সহ ভূত)

গোসায়ঃ সবই এদের ভূল ছিলো এরা কেউ জেনে বুঝে করি নাই,এদের খমা করে তুই চলে যা,এদের এবার �

ান্তিতে থাকতে দে,

ভূতঃ হুম,চলে যাবো �

ান্তিতে থাকতে দিবো,একবার ভূল করলে না হয় মাপ করা যায়,কিন্তু সেই একই ভূল আবার করলে কি মাপ করা যায়,

গোসাইঃ দ্বিতীয় ভূল,

ভূতঃ হ্যাঁ দ্বিতীয় ভূল,

কিছু দিন আগে,,,,,

�

র্টঃ৪৭,স্থান,১০৯ নাম্বার ভাড়ার বাড়ি, সময় রাত,চরিত্রে দুইজন( ভূত,ও একটা তান্ত্রিক)

(যখন রাতে একটা তান্ত্রিক ওই ১০৯ নাম্বার বাড়ির সামনে দিয়ে যায় তখন ওই বাড়ির ভিতর দুইটা মেয়ের কান্নার �

ব্দ �

ুনতে পেলো, তখনই সেই তান্ত্রিক বুঝতে পারল যে ওই বাড়িতে কিছু পবিত্র আত্মা বন্ধি হয়ে আছে,তখন সেই তান্ত্রিক ওই বাড়ির ভিতর প্রবে�

করে)

তান্ত্রিকঃ কে,কে? কান্না করে?

(�

ব্দ সব বন্ধ হয়ে গেলো,হুট করে আবার কান্না �

ুরু করে দেয়,কারন তান্ত্রিককে ভয় দেওয়ার চেষ্টা করছে)

তান্ত্রিকঃ আমাকে ভয় দিয়ে কোনো লাভ নাই,হা,হা,হা,আমি নিজেই একটা ভয়,তোদের উদ্ধার করতে এসেছি,বল তোদের পরিসানি,

ভূতঃ সত্যি, সত্যি, তাহলে আমাকে আমার রঘুর কাছে নিয়ে চল৷ চল,অনেক দিন দেখি না,রঘুকে কেমন আছে আমার রঘু,চল চল।

(তারপর ওই তান্ত্রিকটা কিছু মন্ত্র তন্ত্র বলে, তার ব্যাগ থেকে একটা ডিম বের করে বলছে)

তান্ত্রিকঃ �

োন তোর মাথার একটা চুল আমাকে দে,আর একটা কথা,আমি যখন তোকে ডাক দিবো তখন তুই বের হবি,তার আগে না,আর একটা কথা, এই ডিমটা দরজার এখানে রেখে যাচ্ছে, যখনই তোকে আমি চিতকার করে ডাকব তখন এই ডিমটা ভেঙ্গে বের হয়ে আসবি,তার আগে যদি কোনো ভাবে ডিমটা ভাঙ্গে যায় এ ঘর থেকে কেউ কোনো দিন তোদের বের করতে পারবে না,মনি রাখিস,

(এই বলে যখন তান্ত্রিক রউনা দিলো �

�

্মান ঘাটে চুল নিয়ে, রাস্তার মধ্যে সন্দ্বীপের গাড়িতে এক্সিডেন্ট করে এবং তাকে হাসপাতালে নিয়ে যায়,এটা আর পূর্ণ হলো, হাসপাতালেই তান্ত্রিক মারা যায় , তারপর যখন সন্দ্বীপরা পাচ বন্ধু ১০৯ নাম্বার ভাড়ার বাড়ি যায়,দরজার কাছে সেই ডিমটাকে তারা ভেঙ্গে ফেলে,)

বর্তমান,,,,,,

�

র্টঃ৪৮,স্থান ১০৯ নাম্বার ভাড়ার বাড়ি, সময় দিন/রাত/ চরিত্রে চারজন(ইকরা,অপু,সুপ্রিয়া, গোসাই, সহ ভূত)

(সবাই খুব দুঃখ প্রকা�

করে এদিকে গোসাই বলে)

গোসাইঃ এরা সব মনের ভূলে করেছে,এদের খমা কর,

ভূতঃ খমা,হা,হা,হা, একটাকেও ছাড়ব না,সবাইকে মেরে ফেলব,

(এই বলে সেই ঘরে তুফান �

ুরু হয়ে যায়, গোসায়কে ও মেরে ফেলে দিলো,এদিকে অপু আর সুপ্রিয়া এবং ইকরাকে মারার জন্য দাবড়াতে লাগে এবং ভয় দেখাতে লাগে,কিছু সময় পর সেই ভূত ইকরার গলা চেপে ধরে এবং প্রায় মেরে ফেলেছে,অপু ও সুপ্রিয়া তার �

ক্তির সাথে পেরে উঠছে না,ওদের দুইজনকে ধাক্কা দেয়,পিছন থেকে অপু চিতকার করে ওঠে,এবং ভূতটা পিছনে তাকিয়ে দেখে অপু রঘুর গলায় একটা ভাঙ্গা কাচের টুকরা ধরে রেখেছে)

ভূতঃ রঘু,আমার রঘু,ছেড়ে দে আমার রঘুকে,

অপুঃ আগে ওকে ছাড়,ছাড় বলছি,

(এই বলার সাথে সাথে ভূত ইকরাকে ছেড়ে দিলো,এবং রঘুকেও ছেড়ে দিলো,রঘু দৌড়ে যায় ভূতের কাছে)

রঘুঃ অপু তুমি, তোমাকে ছাড়া মোটেও ভালো লাগে না,

ভূতঃ আমার ও,আমি তোমার কাছে আসার অনেক চেষ্টা করছি,কিন্তু এদের জন্য তোমার সাথে দেখা করতে পারিনি।

(এদের এই ভাবে প্রেম ভালোবাসা দেখার পর অপু ও ইকরা এবং সুপ্রিয়ার মন ভেঙ্গে পড়ে,তারপর অপু বলছে)

অপুঃ আমরা যা করেছি সব আমরা না জেনে করেছি,কি দোস ছিলো আমাদের তুমিই বলো,

(তখন ভূতের মন বদলে যায়,এবং সে ভালো কথা বলতে লাগে,)

Rate this script:0.0 / 0 votes